প্রশাসনের তরফে করোনাবিধি মেনে চলার নির্দেশ জারি করা হয়েছে (China Lockdown Again)। একই সঙ্গে বাড়ি থেকে বের হলে প্রত্যেককে অন্তত তিন বার করোনা পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে সমস্ত যান চলাচল ও ব্যবসা। শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবায় রয়েছে ছাড়। গত ২ বছরে বৃহস্পতিবার প্রথম এই চাংচুন শহরে হাজারের বেশি করোনা পজিটিভ রোগী ধরা পড়েছেন। তার পরেই এই শহরে লকডাউন জারি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষার দিনক্ষণ জানিয়ে দিল CBSE, জানুন ও জানান
আরও পড়ুন: রেলে চাকরির পরীক্ষা দিয়েছেন? এই গুরুত্বপূর্ণ খবরটি অবশ্যই জানুন
এর মধ্যে ৯৮টি পজিটিভ রোগীর সন্ধান মিলেছে জিলিন প্রদেশে। তবে শুক্রবার চাংচুনে ২ জন করোনা রোগী পাওয়া গিয়েছে। জিলিন প্রদেশের রাজধানী চাংচুন। গুরুত্বপূর্ণ শিল্পশহরও বটে। সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন জারি করা হয়েছে এই শহরে। সংবাদ সংস্থা এপি-র প্রতিবেদনে এমনই দাবি করা হয়েছে। এ সপ্তাহে চিনে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। নতুন আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৩৯৬। ২০২০-তে কোভিড সংক্রমণের পর থেকে যা এই প্রথম।
অতীতের আতঙ্ক যাতে কোনওভাবেই ফের না থাবা বসাতে পারে সেজন্য অতিরিক্ত সতর্ক চিন। লকডাউন এবং কোভিড টেস্টের মাধ্যমে আক্রান্তদের নির্বাচিত করা এবং পৃথক করে তাঁদের চিকিৎসা করার পন্থা অবলম্বন করছে শি জিনপিংয়ের সরকার। উল্লেখযোগ্যভাবে, কোভিডের বিরুদ্ধে 'জিরো টলারেন্স' নীতি নিয়েছে চিন। অর্থাৎ কোথাও করোনা সংক্রমণ ধরা পড়লেই সেই অংশে লকডাউন করা হচ্ছে।