উড়ান সংস্থার ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, ‘‘বিমানের হুইল ওয়েল বা চাকার সঙ্গে থাকা ফাঁকা অংশের ব্যবহার করা যায় এয়ারক্রাফ্টের বাইরে থেকেই। এই মুহূর্তে এটা স্পষ্ট নয় যে কখন বা কী করে ওই ব্যক্তি হুইল ওয়েলে উঠেছিলেন।’’ এই ঘটনার তদন্ত করা হবে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
advertisement
প্রসঙ্গত উড়ন্ত অবস্থায় যে কোনও বিমানের হুইল ওয়েলের তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ থেকে মাইনাস ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যেতে পারে। দেখা দিতে পারে তীব্র অক্সিজেন সঙ্কট। চাকার এই অংশে লুকিয়ে বিনা টিকিটে এক দেশ থেকে অন্য দেশে পালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বরবারই ছিল। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মৃত্যুই হয় পরিণতি। বিরল কিছু ঘটনায় শেষ পর্যন্ত জীবিতও থাকেন পলায়নকারী।
গত বছর প্যারিস বিমানবন্দরে অ্যালজেরিয়ান ক্যারিয়ারের বিমানে আন্ডারক্যারেজ বে-তে এক ব্যক্তিকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছিল। ২০২২-এর জানুয়ারি মাসেও নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম বিমানবন্দরে আফ্রিকা থেকে আসা পণ্যবাহী বিমানের চাকার উপরের অংশ থেকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় একজনকে।