চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মতো গুরুতর অভিযোগ এনেছে বাংলাদেশ সরকার৷ সেই অভিযোগকে নস্যাৎ করে দিয়ে ফরহাজ মজহারকে বলতে শোনা যায়, ‘চিন্ময়কষ্ণ দাসের কথা আমি শুনেছি৷ কখনও তাঁকে রাষ্ট্রদ্রোহী বলে মনে হয়নি৷ তাঁর সঙ্গে আমার মতের অমিল হতে পারে, তার মানে এই নয় যে তিনি বাংলাদেশের পক্ষে ক্ষতিকারক৷ এর আগে চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের স্বার্থে বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করেছে৷ তাঁরও তো নিজের বক্তব্য রাখার অধিকার আছে৷’
advertisement
আরও পড়ুন: জমি, খাবার, বিদুৎ, চিকিৎসা- ভারতের প্রতিবেশী এই দেশে সব ফ্রি! শুধু মানতে হয় একটি শর্ত
শুধু মহম্মদ ইউনূসের সামনে নয়, একটি জার্মান সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারেও একই প্রশ্ন তুলেছেন মজহার৷ বাংলাদেশে যে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে, তাও স্বীকার করে নিয়েছেন মজহার৷ তিনি বলেন, ‘সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে, এতে কোনও সন্দেহ নেই৷ গরিব মানুষের উপরে আঘাত নেমে আসছে, তাঁদের জায়গা দখল হয়ে যাচ্ছে৷ আওয়ামি লিগ যে কুকীর্তিগুলো করেছে, এখন অন্য দল করছে৷ এই তো কথা৷ ফলে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়নি, একথা বলা যাবে না৷’
সংখ্যালঘুদের উপরে নির্যাতনে উস্কানি দিয়ে আসলে বাংলাদেশে ফের একবার অন্তর্বর্তী সরকারকেও উৎখাতের চক্রান্ত চলছে বলে দাবি করেছেন ফরহাদ মজহার৷