বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার রায়দানের জন্য ওই দিন ধার্য করেছেন।
২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর একটি রিট আবেদনের শুনানি শেষে ভারতের এই তিনটি টিভি চ্যানেলের বাংলাদেশে সম্প্রচার বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করে হাইকোর্ট। ওই সময় বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি আশরাফুল কামালের বেঞ্চ ওই রুল দিয়েছিলেন।
advertisement
আগস্ট মাসে হাইকোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেন আইনজীবী সৈয়দা শাহিন আরা লাইলি। অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ আবেদনটি খারিজ করে দেয়। একই সালের ১৯ অক্টোবর হাইকোর্ট একটি নির্দেশ জারি করে। সেই নির্দেশে বাংলাদেশে ভারতীয় তিনটি টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- তা জানতে চায় হাইকোর্ট। আইনজীবী একলাসউদ্দিন ভুঁইয়া বলেছিলেন, ভারতে বাংলাদেশের কোনও টিভি চ্যানেল সম্প্রচারিত হয় না। অথচ বাংলাদেশে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের অবাধ সম্প্রচারের ফলে যুবসমাজ ধ্বংসের সম্মুখীন। ঢাকার একটি দৈনিকে এ নিয়ে ‘পাখি প্রেমে প্রাণ বিসর্জন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়।