শহীদ মিনারে বোমাবাজি ও গোলাগুলির ঘটনায় পুলিশ ১০ জনকে আটক করেছে ৷ তাদের কাছ থেকে গান পাউডার সহ বোমা তৈরির জিনিসও পাওয়া গিয়েছে ৷ তবে ছাত্রলীগ দাবি করেছে আটকরা সবাই ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ৷ তাঁদের হয়রানি করার জন্যই আটক করা হয়েছে ৷ অন্যদিকে
একুশের প্রথম প্রহরে যশোর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ককটেল বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির ঘটনায় পুলিশ ১০ জনকে আটক করেছে। তাদের কাছ থেকে ১০টি ককটেল, গান পাউডারসহ ককটেল তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
advertisement
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বিপুল দাবি করেছেন, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর যারা হামলা করল তাদের আটক না করে পুলিশ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের আটক করে হয়রানি করছে।
আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, ‘সবাই দেখেছে, কারা কাদের ওপর হামলা করেছে। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা যদি এ ঘটনায় জড়িত থাকত, তাহলে নিশ্চয় তারা হোস্টেলে বসে থাকত না। যে ১০ জনকে আটক করা হয়েছে তাদের মধ্যে ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সহসভাপতি রাশেদ মিয়াজি, সাংগঠনিক সম্পাদক রকিসহ সবাই কোনও না কোনও পদে রয়েছেন।’ এসব নেতাদের মুক্তি দাবি করে প্রকৃত হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।