TRENDING:

পুলিশের গুলিতে মৃত গুলশন হামলার মাস্টারমাইন্ড

Last Updated:

বাংলাদেশে জঙ্গি দমনে বড়সড় সাফল্য পেল পুলিশ ৷ গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল গুলশন হামলার মূল অভিযুক্ত নব্য জেএমবি-র শীর্ষনেতা তামিম চৌধুরি ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ঢাকা: বাংলাদেশে জঙ্গি দমনে বড়সড় সাফল্য পেল পুলিশ ৷ গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল গুলশন হামলার মূল অভিযুক্ত নব্য জেএমবি-র শীর্ষনেতা তামিম চৌধুরি ৷ শুধু তামিমই নন, তার দুই সঙ্গীকেও মারতে সফল পুলিশ ৷
advertisement

নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়ার কবরস্থানের একটি বাড়িতে তামিমরা লুকিয়ে রয়েছেন বলে খবর যায় পুলিশের কাছে ৷ বাড়িটিকে প্রথমে ঘিরে ফেলে পুলিশবাহিনী ৷ রু হয় অপারেশন "হিট স্ট্রং"। পুলিশের কাছে খবর ছিল ঢাকার একেবারে কাছের ওই বাড়িতেই লুকিয়ে রয়েছে তামিম-সহ তিন জঙ্গি। অভিযান শুরু হতেই বাড়ির ভিতর থেকে গুলি চালাতে থাকে জঙ্গিরা। শোনা যায় মুহুর্মুহু বিস্ফোরণ এবং গুলির শব্দ। বেলা সাড়ে ১০টা নাগাদ অভিযান শেষ বলে ঘোষণা করেন কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন।

advertisement

অপারেশন হিট স্ট্রং 

-নারায়ণগঞ্জের একটি বাড়িতে তামিমের ওপর নজর রাখা শুরু

- শুক্রবার রাতে শুরু অপারেশন হিট স্ট্রং

- ভোররাতে সরিয়ে নেওয়া হয় আশপাশের বাড়ির মানুষদের

- স্থানীয় সময় ৯ টা ৩৫ মিনিটে শুরু হয় মূল অভিযান

advertisement

সকাল ৯.৪৫

- ৩ তলায় ওঠার মুখে জওয়ানদের লক্ষ্য করে গুলি

- হ্যান্ড গ্রেনেড, ফায়ার শেল ছুঁড়ে হামলা

সকাল ৯.৫৫

- শুরু গুলির লড়াই

সকাল ১০.১৫

- বাড়ির পিছন দিয়ে তিনতলায় নামল র‍্যাব

সকাল ১০.৩৫

advertisement

- অভিযান শেষ। খতম তামিম সহ ৩ জঙ্গি।

বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেটের প্রধান আবু ইব্রাহিম আল হানিফই আদতে তামিম আহমেদ চৌধুরী। জামাতে আবার তারই সাঙ্কেতিক নাম ‘ব্লু বার্ড’।

জঙ্গি তামিম 

-বাবার চাকরির সুবাদে বেশ কিছুদিন কানাডায় কাটান তামিম।

advertisement

পড়াশোনা ও চাকরিও সেখানেই।

-২০১৩ সালে বাংলাদেশে ফেরার পরই জামাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা

-২০১৩ এর সেপ্টেম্বর নাগাদ হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যান তামিম

-সিলেটে নাশকতা ও গুলশন হামলার পর মোস্ট ওয়ান্টেড হিসাবে উঠে আসে তামিমের নাম ৷

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লন্ডন এবার পুরুলিয়ায়! ১-২ রকম নয় পাওয়া যাচ্ছে ২৫ রকমের কেক-পেস্ট্রি
আরও দেখুন

এই নিয়ে গুলশন হামলায় সন্দেহভাজনদের তালিকায় থাকা ১০ জনের মধ্যে ৭ জনকে পুলিশ মারতে বা ধরতে সফল ৷ নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক বলেন, “অভিযান শুরুর পর জঙ্গিরা বাড়িটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। আমাদের আশঙ্কা, তারা নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পুড়িয়ে ফেলেছে।”

বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/ওপার বাংলা/
পুলিশের গুলিতে মৃত গুলশন হামলার মাস্টারমাইন্ড