ডেইলি স্টার নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে রাশিয়ার আকাশসীমায় ১৯ মিটার চওড়া একটি উল্কাও এসে পড়েছিল। যার কারণে ১৬০০ মানুষ আহত হয়েছিলেন। তবে কেউ নিহত হননি। উল্কাপিণ্ডের আঘাতে ভেঙে যাওয়া বাড়ির কাঁচ ভেঙে বেশির ভাগ মানুষ আহত হয়েছেন। এই পাথরটি হিরোশিমায় যে বোমা পড়েছিল তার চেয়ে ৩৫ গুণ বড় ছিল।
advertisement
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, এই গ্রহাণু আকারে অনেকটাই বড়। তবে এই গ্রহাণু সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য এখনও আসেনি। তবে এই ঘটনা থেকে এখনই সতর্ক হয়ে গিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। রাশিয়ার ওই ঘটনা থেকে সতর্ক হয়ে নিয়ার আর্থ অবজেক্ট মিশন নামে একটি নতুন সিস্টেম তৈরি করছে। এর ফলে উল্কা কিংবা গ্রহাণুর বিষয়ে আগাম পূর্বাভাস মিলতে পারবে।
আরও পড়ুন, সর্বনাশ! পৃথিবীর দিকে তীব্র বেগে ধেয়ে আসছে বিরাট আকারের গ্রহাণু, জানুন বিস্তারিত
আরও পড়ুন, ৫০ হাজার বছরে সুযোগ একবার! একমাত্র ভাগ্যবানরা দেখতে পারবেন এই মহাজাগতিক দৃশ্য
তবে যে গ্রহাণুগুলি তীব্র গতিতে ধেয়ে আসছে, সেগুলি কতটা আঘাত হানবে সেই সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু বলা হয়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে সতর্ক রয়েছে নাসার মতো সংস্থাও। কয়েকদিন আগেই আরেকটি বিরাট আকারের গ্রহাণু নিয়ে সতর্ক হয়েছিল নাসা। যদিও সেই গ্রহাণু পৃথিবীর কক্ষপথে অনেক বাইরে থেকে চলে যায়। ফলে কোনও ক্ষতি হয়নি।
