ইতিমধ্যে ন্যাটোভুক্ত দেশগুলির আমেরিকার নেতৃত্বে সরব হয়েছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। তাদের অভিযোগ, রাশিয়া ইতিমধ্যে ১ লক্ষের বেশি বাহিনী এনে জড়ো করেছে। ইউক্রেনের সীমান্তে ইচ্ছা করে চাপ তৈরি করা হচ্ছে। বন্ধ করে দেওযা হয়েছে ইউক্রেনের জল পথে বাণিজ্যের সবরকম সুবিধা, এতে সমস্যায় পড়তে হয়েছে সেই দেশকে। সেই কারণেই সেই ইউক্রেনের তরফ থেকেও রাশিয়ার সমালোচনা করা হয়েছে।
advertisement
আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভন বলেছেন, ইউক্রেনের থাকা এখন ঝুঁকির। আর সেই ঝুঁকি প্রায় দুয়ারে এসে পড়েছে, রাশিয়া যদি ইউক্রেনে হামলা চালায়, তা হলে তা চালাবে আকাশ পথে। প্রথমে আকাশ পথে হামলা চালানো হবে। ও মিসাইল দিয়ে হামলা করা হবে। সেই ঘটনায় অনেক সাধারণ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। কোন দেশের নাগরিক, তা বিচার না করে এটা দেখা উচিত যে এতে সাধারণ মানুষের মৃত্যু হবে। আমেরিকার তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে হোয়াইট হাউজ যে খবর পেয়েছে, তাতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সম্ভবত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে ইউক্রেন দখলের নির্দেশ দিতে পারেন। যদি কীসের ভিত্তিতে এই দাবি, তা বোঝা মুশকিল।
আরও পড়ুন: বিরোধীদের ভরসা শিলিগুড়ি, আসানসোল! চার পুরনিগমে শুরু হয়ে গেল ভোটগ্রহণ
খবর পাওযা গিয়েছে শনিবার, ফোনে কথা বলতে পারেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পাশাপাশির রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কথা বলার কথা রয়েছে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রন। আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।