TRENDING:

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডার পর ইউক্রেনের কী ভবিষ্যৎ? ইউরোপের এই দেশ দিল সাহায্যের প্রতিশ্রুতি

Last Updated:

Norway plans to raise financial support for Ukraine: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্টার্মার জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের পাশেই আছে। কারণ ইউক্রেনে শান্তি ফেরা ব্রিটেনের জন্যও জরুরি ৷ অন্যদিকে নরওয়েও ইউক্রেনকে আরও সাহায্য করতে প্রস্তুত ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
লন্ডন: ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার পর আমেরিকা থেকে সোজা ব্রিটেনে চলে গিয়েছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বাদানুবাদের এক দিনের মাথায় তাঁকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাল ব্রিটেন। প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার জেলেনস্কিকে দেখেই বুকে জড়িয়ে ধরেন। ওদিকে নরওয়েও ইউক্রেনের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ৷
ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডার পর ইউক্রেনের কী ভবিষ্যৎ?
ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডার পর ইউক্রেনের কী ভবিষ্যৎ?
advertisement

নরওয়ে ইউক্রেনের জন্য আর্থিক সাহায্য বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি এই তথ্যটি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, শীঘ্রই তাদের সরকার সংসদে একটি প্রস্তাব পেশ করবে, যাতে ইউক্রেনকে আরও সাহায্য প্রদান করা সম্ভব হয়। তিনি উল্লেখ করেন, ইউক্রেনের বর্তমান সঙ্কট মোকাবিলায় নরওয়ে তাদের সাহায্য অব্যাহত রাখবে ৷

আরও পড়ুন– অন ডিউটি রিলস, ইউনিফর্ম পরে নাচাগানা! সাসপেন্ড মহিলা সাব ইন্সপেক্টর, হইচই বিহারে

advertisement

এদিকে ব্রিটেনে কিছু মানুষ ১০, ডাউনিং স্ট্রিটের সামনে জড়ো হয়ে এদিন উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। অভ্যর্থনা জানান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে।

আরও পড়ুন– হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-জেলেনস্কির তীব্র বাগ্‌যুদ্ধ ! যুদ্ধ থামাতে ‘আপোস’ করতে হবে, জেলেনস্কিকে শর্ত ট্রাম্পের

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্টার্মার জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের পাশেই আছে। কারণ ইউক্রেনে শান্তি ফেরা ব্রিটেনের জন্যও জরুরি।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শেষ সুবর্ণ সুযোগ! হাতছাড়া হলে কেঁদে কুল পাবেন না...
আরও দেখুন

হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে এর আগে বৈঠকে মুখোমুখি হয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। সেই বৈঠকেই তাঁদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়। এই আবহে শেষপর্যন্ত দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন বাতিল হয়ে যায়। বৈঠক থেকে কোনও রফাসূত্রও বের হয়নি। বাতিল হয়ে যায় যৌথ সাংবাদিক বৈঠকও। এর পরেই হোয়াইট হাউস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন জেলেনেস্কি। ‘আপোস’-এ যেতে কখনই রাজি নন জেলেনেস্কি ৷ ট্রাম্প অবশ্য এর আগে দাবি করেছিলেন দুই দেশের মধ্যে খনিজ চুক্তি হচ্ছেই কিন্তু দুই প্রেসিডেন্টের উত্তপ্ত বাক্যালাপের জেরে বাতিল হয়ে গেল সেই চুক্তিও। ট্রাম্প দাবি করেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে অপমান করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডার পর ইউক্রেনের কী ভবিষ্যৎ? ইউরোপের এই দেশ দিল সাহায্যের প্রতিশ্রুতি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল