TRENDING:

Taliban 2: দু'দিনে সরকার আফগানিস্তানে! কে দায়িত্বে, কেমন হবে তালিবান ২.০

Last Updated:

Taliban 2: ইতিমধ্যেই তালিবানের পক্ষ থেকে পুলিশ এবং সামরিক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্তা ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে যাতে বিভিন্ন পদে তাদের পুনর্বহাল করা যায়, জানাচ্ছেন ওয়াহিদুল্লাহ হাসিমি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কাবুল: আগামী দু'দিনের গঠিত হতে পারে সরকার। তবে তালিবান অধিকৃত আফগানিস্তানের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হয়ে ওঠার কোনও সম্ভাবনা নেই বরং একটি কাউন্সিল তৈরি হতে পারে, যে কাউন্সিলের দায়িত্ব নেবেন ইসলামিক জিহাদি আন্দোলনের সর্বেসর্বা হায়াবতউল্লাহ আখুনদজাদা, রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানাচ্ছেন তালিবানের এক বরিষ্ঠ নেতা।
advertisement

ইতিমধ্যেই তালিবানের পক্ষ থেকে পুলিশ এবং সামরিক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্তা ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে যাতে বিভিন্ন পদে তাদের পুনর্বহাল করা যায়, জানাচ্ছেন ওয়াহিদুল্লাহ হাসিমি। এখন দেখার কতটা সফল হয় তালিবানদের এই তৎপরতা। গত কুড়ি বছরে সময়ে সময়ে হাজার হাজার সেনা নিধন করেছে তালিবান গোষ্ঠী এবং শেষ কয়েক বছর মার্কিন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আফগান পাইলটদেরই তারা নিশানা করত। এখন তাদেরকেই সামরিক পদে বহাল করে এগোতে চাইছে তালিবানির।

advertisement

তালিবান সরকার গড়লে ক্ষমতার বিন্যাস কেমন হবে তা কিছুটা হলেও স্পষ্ট করেছেন হাসাম। তাঁর কথা থেকে এটুকু পরিস্কার, ১৯৯৬ থেকে ২০০১- তালিবান ক্ষমতায় থাকার সময়ে যেভাবে সরকার চলছে সে পথ অনুসরণ করতে পারে তালিবান -২। তখন মোল্লা ওমর প্রকাশ্যে আসতেন না, তার হয়ে প্রতিদিনের কাজ চালাত একটি কাউন্সিল। হাসামি মনে করছেন এখন হায়াবতউল্লাহ সেই ধরনের ভূমিকাই পালন করতে পারেন। তাঁর হয়ে দেশ চালাবে একটি কাউন্সিল।

advertisement

তালিবান সর্বেসর্বা হায়াবতউল্লাহ-র তিনজন ডেপুটি রয়েছেন। মোল্লা ওমরের পুত্র মৌলভী ইয়াকুব, হাক্কানি নেটওয়ার্কের মাথা সিরাজুদ্দিন হাক্কানি এবং আব্দুল গনি বারাদার যিনি দোহায় তালিবানের রাজনৈতিক অফিস সামলান। আগামী দিনে তারা কে কোন দায়িত্ব পান সেটাই দেখার।

তবে হাসামি আমি একটুকু পরিষ্কার করে দিচ্ছেন, কোনও রকম কোনও গণতান্ত্রিক আদর্শ প্রতিষ্ঠার জায়গা নেই আফগান মুলুকে। কারণ আফগানিস্থানে তার কোনো ভিত্তি নেই। হাসামি আরও বলেন, "আমরা কোন ধরনের রাজনৈতিক ব্যবস্থা আফগানিস্তানের চালু করব তাই নিয়ে বিশদে আলোচনা করতে চাই না। তার কারণ এটি একরকম পরিষ্কার আমরা শরিয়ত আইন মেনে দেশ চালাব।"

advertisement

এই মুহূর্তে একটি নতুন সেনাবাহিনী গড়ে তোলাই তালিবানদের লক্ষ্য। পুরনো সেনারা তো বটেই এমনকি সরকারের হয়ে যারা কাজ করতেন তাঁরা ওই সেনায় যোগ দিতে পারেন। বিশেষত নজরদারি পোক্ত করতে পাইলট নিয়োগে জোর দিতে চাইছেন হাসামি।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
জয়নগরের মোয়া, তাও আবার সুগার ফ্রি! উইন্টার ডেলিকেসি এখন সবার নাগালে, কোথায় পাবেন? জানুন
আরও দেখুন

এই মুহূর্তে আফগানিস্তানের অন্তত ২২ টি সামরিক বিমান এবং ২৪টি হেলিকপ্টার রয়েছে। তালিবান চায় শিগগিরই তাদের দেশের মাটি খালি করুক এই বিদেশী কপ্টারগুলি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
Taliban 2: দু'দিনে সরকার আফগানিস্তানে! কে দায়িত্বে, কেমন হবে তালিবান ২.০
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল