তানিষ্ক ভারতীয় হলেও বাবা মায়ের কাজের সূত্রে একেবারে ছোট থেকেই বিদেশেই থাকে সে ৷ ওয়াশিংটনের স্কুলেই পড়াশুনা ৷ এরপর ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োকেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশুনা করে তানিষ্ক ৷ এরপরই সুযোগ আসে পিএইচডি-র ৷ সেই নিয়েই আপাতত চূড়ান্ত ব্যস্ত তানিষ্ক ৷
সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তানিষ্ক জানায়, ‘অবশ্যই আমি খুব খুশি আমার রেজাল্টে ৷’ তবে, এখানেই থেমে থাকতে নারাজ তানিষ্ক ৷ আরও অনেক বড় হতে চায় সে ৷ আর বড় হয়ে ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসা করতে চায় সে ৷ ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়ার ওষুধ আবিষ্কার করতে চায় তানিষ্ক ৷
advertisement
আরও পড়ুন: মাটি খুঁড়ে উদ্ধার টিপু সুলতান আমলের ১ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র
ছেলের সাফল্যে গর্বিত তানিষ্কের মা-বাবা তাজি এবং বিজওউ আব্রাহাম ৷ আদতে কেরালার বাসিন্দা তাজি এবং বিজওউ পেশার তাগিদেই গত কয়েক বছর ধরে বিদেশে থাকছেন ৷ তারাই জানালেন, গ্র্যাজুয়েশন করার সময়েই একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেছে তানিষ্ক ৷ যা অগ্নিদগ্ধ কোনও রোগীকে না ছুঁয়েই হৃদস্পন্দন জানিয়ে দেবে ৷ যা ইতিমধ্যেই চিকিৎসা জগতে সাড়া ফেলে দিয়েছে ৷