এই ফোনের পর প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় সেনার গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করে ভারত ও চিন এবং নিজেদের সেনা পিছিয়ে নেয়৷ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার সম্মান করা এবং একতরফাভাবে স্থিতিশীল অবস্থা নষ্ট করবে না কোনও পক্ষই, এমনই কথা হয় ডোভাল ও ওয়াং-এর৷ এবং আরও জানানো হয় যে, সীমান্তে শান্তি বিঘ্নিত হয়, এমন কোনও কাজ করবে না কোনও পক্ষই৷ এমনকী, গালওয়ানে স্থায়ী নির্মাণ ভাঙার প্রতিশ্রুতিও চিন দিয়েছে বলে সূত্রের দাবি৷
advertisement
এর মধ্যেই কূটনৈতিক এবং সামরিক পর্যায়ের কথাবার্তা চলবে৷ এবং দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ও প্রোটোকল মেনে পুরোপুরি শান্তি ফেরাতে বিশেষ আলোচনা হবে ভারত-চিনের৷
চিনা সরকারি মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসে প্রকাশিত চিনের বিদেশমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী ৩০জুন ভারত-চিন কম্যান্ডার স্তরের বৈঠকের পরই সীমান্ত শান্তি ফেরানোর জন্য পদক্ষেপ শুরু করেছে চিন৷ ধীরে ধীরে তাদের সেনা সরানোর কাজ শুরু হয়েছে৷
স্নায়ুযুদ্ধে জয় হল ভারতের৷ পিছু হঠল চিন৷ বিতর্কিত এলাকা থেকে সরে গেল চিনা সেনা৷ বিতর্কিত এলাকা থেকে সেনা সরাল ভারতও৷ ২ কিলোমিটার পর্যন্ত সেনা সরাল দু’দেশই৷ গালওয়ান, হট স্প্রিং, গোগরা থেকে সেনা সরালো দু’দেশই৷ তিনটি সংঘর্ষ এলাকা থেকেই সরেছে সেনা৷ বাফার জোন তৈরি করতে সেনা সরাল দু’দেশ৷ এমনই বিবৃতি দিয়ে জানাল বিদেশমন্ত্রক৷