পূর্ব লাদাখে ভারত ও চিনা বাহিনীর মুখোমুখি সংঘর্ষের পর থেকে দু'দেশের মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে। একই সঙ্গে পাকিস্তানও এই উত্তেজনার সুযোগ নিয়ে চলেছে। পাক সন্ত্রাসবাদীরা মনে করছে যে সীমান্তে উত্তেজনা ও চিনা সীমান্তের ওপর বেশি নজরদারির সুযোগ তারা নিতে পারবে৷ সন্ত্রাস ও ষড়যন্ত্র চালানোর এই সুযোগটি তারা কাজে লাগাতে পারবে, এমন ভাবেই ঘুঁটি সাজাতে চাইছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। এর মধ্যেই ভারত-পাক সীমান্তেও চলেছে গুলি৷ বেশ কয়েকবার তাদের হামলার ছকও বানচাল করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী৷ অর্থাৎ পাকিস্তান ও চিন এই দুই সীমান্তেই সমানভাবে সজাগ রয়েছে ভারতীয় বাহিনী৷ বিমানবাহিনী প্রধান আর কেএস ভাদৌরিয়া স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন যে দুই দেশের বিরুদ্ধে চলতে থাকা উত্তেজনার মধ্যে ভারতীয় বায়ুসেনা প্রতিটি শত্রুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।
বায়ুসেনা প্রধান বলেন, ভারতীয় বায়ুসেনায় রাফাল যোগের পর থেকে বিমান বাহিনীর শক্তি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। রাফাল আসার পরে শত্রুদের মধ্যে একটি ভীতি তৈরি হয়েছে। এটি বাহিনীর শক্তি ও মনোবল আরও বাড়াবে, মনে করছেন এয়ার চিফ মার্শাল। এটির সাহায্যে ভারত দ্রুত এবং দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে সক্ষম হবে। তিনি বলেছেন যে, আগামী পাঁচ বছরে ভারতীয় বায়ুসেনা আরও শক্তিশালী হবে। আগামী পাঁচ বছরে তেজাস, কম্ব্যাট হেলিকপ্টার, ট্রেনার এয়ারক্র্যাফ্ট সহ আরও অনেক শক্তিশালী অস্ত্র বিমানবাহিনীর শক্তি হয়ে উঠবে।