খুব তাড়াতাড়ি দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে নতুন আলোচনা হবে। ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে দুই দেশ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর বিভিন্ন পয়েন্টে সেনাবাহিনীর সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয়করণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ চালাবে। এই আলোচনা একে অপরের অবস্থান বুঝতে সুবিধে হবে বলে ধারণা। ১৮ ডিসেম্বর চিন সীমান্ত বিষয়ক ডাব্লিউ এমসিসির একটি সভা হয়েছিল। উভয়পক্ষ একমত হয়েছে সিনিয়র কম্যান্ডারদের নিয়ে নবম দফার একটি বৈঠক করতে। তাই ভারত মনে করে পরিস্থিতি হাতের বাইরে নয়।
advertisement
চিন বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে নিজেদের দাবি করলেও ভারত নরমে, গরমে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি পরিস্থিতি জটিল হলে তা সামলানোর জন্য যথেষ্ট প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে তিন বাহিনী। দুই দেশের লক্ষ্য আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সূত্র বের করা। গালওয়ানের সংঘর্ষের পর আর রক্তপাত চায় না কেউ। এই মুহূর্তে ভারতের পাশে আমেরিকা, ইজরায়েল ছাড়াও ফ্রান্স রয়েছে। কিন্তু চিন যতদিন না নিজেদের সৈন্য প্রত্যাহার করছে, ততদিন নিশ্চয়তা নেই।