পাশাপাশি তিনি মনে করেন এই ধরণের পরিস্থিতি কখন ঘুরে যাবে বলা মুশকিল। কোনও গ্যারান্টি দেওয়া সম্ভব নয়। তবে সেক্ষেত্রে পাকিস্তানের সঙ্গে মিলে গিয়ে চিন যদি যৌথভাবে ভারতের ওপর হামলা করে সেক্ষেত্রে অনেকটাই বিশ্বাসযোগ্যতা হারাবে তাঁরা। নীতিবোধ নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাছাড়া প্রমাণ হয়ে যাবে নিজের দমে ভারতকে মোকাবিলা করার ক্ষমতা নেই তাঁদের। বিশ্বে অত্যন্ত দুর্বল চিত্র ফুটে উঠবে চিনের। সংখ্যার বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেনাবাহিনী থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সাহায্যে ভারতে হামলা চালালে চিনের লজ্জা বাড়বে ছাড়া কমবে না। তাছাড়া তিনি মনে করেন গ্রীষ্মকাল চলে এলে চিন যদি এই অবস্থানেই দাঁড়িয়ে থাকে তাহলে কিন্তু ভারতকে কঠিন পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকতে হবে। কিন্তু চিন যেচে ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাইবে না নিশ্চিত তিনি।
advertisement
গত কয়েক বছরে বিমানবাহিনীর স্কোয়াড্রন সংখ্যা নীচের দিকে নেমেছে। সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদি সরকার তেজস মার্ক ওয়ান এ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি বিমানকে ছাড়পত্র দিয়েছে। বিমানবাহিনীতে সেই বিমান ঢুকতে ঢুকতে আরও তিন, চার বছর। তাই সেটা মাথায় রেখেই রাশিয়ার থেকে নতুন বারোটি সুখোই এবং মিগ ২৯ কিনেছে ভারত। পরের বছরের ভেতর মিগ ২১ বাইসনকে অবসরে পাঠিয়ে দেওয়ার ভাবনা মোটামুটি চূড়ান্ত।
এয়ার মার্শাল জানিয়েছেন প্রতি দুই থেকে তিন মাস অন্তর ফ্রান্স থেকে তিন থেকে চারটি করে রাফাল আসবে ভারতে। এ বছরের মাঝামাঝি সম্পূর্ণ দুটি স্কোয়াড্রন ভারতে এসে যাওয়ার কথা। তাছাড়া অ্যাটাক হেলিকপ্টার আপগ্রেড করেছে ভারত। আমেরিকার অ্যাপাচে, রোমিও এবং চিনুক হেলিকপ্টার শক্তি বৃদ্ধি ঘটিয়েছে জানান তিনি।