অন্যদিকে দীর্ঘদিন পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি খোলায় একদিকে যেমন খুশি ছাত্র - ছাত্রী থেকে শুরু করে অভিভাবকরা , অন্যদিকে তেমনই খুশি জেলার বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের টিচার ও প্রাইভেট টিউটররা । আজ News 18 লোকালের প্রতিনিধিকে সেই কথাই জানালেন এই পেশার সাথে যুক্ত যুবক - যুবতীরা ।
এদিন মধ্য হাওড়ার সুরকিকল এলাকার এরকমই এক প্রাইভেট টিউটর স্বাগতা চক্রবর্তী জানান , " গত বছর করোনা সংক্রমণ আসার আগে আমি বিভিন্ন ক্লাসের প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ জনকে পড়াতাম । কিন্তু তারপর লকডাউনের জেরে পড়ানো বন্ধ রাখতে হয় । তারপর গত বছরের অক্টোবর থেকে ফের পড়ানো শুরু করলেও এই বছর করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসার পর এপ্রিল থেকে ফের বন্ধ রাখতে হয় পড়ানো । সেপ্টেম্বর থেকে আবার পড়ানো শুরু করেছি তখন মাত্র আটজন পড়তে আসতো । মুখ্যমন্ত্রীর বিদ্যালয়গুলি খোলার নির্দেশের পর সেই সংখ্যাটা বেড়ে বর্তমানে ১৪ এ দাড়িয়েছে । " পাশাপাশি দীর্ঘদিন বিদ্যালয়গুলি বন্ধ থাকায় এই পেশা ছেড়ে অনেকেই অন্য পেশায় চলে গেছে বলেও জানান তিনি । তবে বিদ্যালয়গুলি চালু থাকলে ফের এই পেশায় আশার আলো দেখা যাবে বলেই আশাবাদী তিনি ।
advertisement