আরও পড়ুন: তাঁর মাথা ফাটায় রক্তাক্ত হয়ে ডার্বি বন্ধ হয়েছিল, ফের বন্ধ হল আরেক ডার্বি, কী বললেন রহিম নবি
বিধায়ক নিজেই বলেন, “অত্যন্ত নিম্ন মানের কাজ করছে।রাস্তায় জল জমে যাচ্ছে। পূর্ত দফতর কেএমডিএ কারো কথা শোনে না। তোলাফটক থেকে সাঁকোমোর প্রায় ছশো মিটার রাস্তা বেহাল রয়েছে। প্রচুর মানুষ যাতায়াত করেন। পূর্ত দফতরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আমাকে বলেছে কাজ শুরু করবে। সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে, আমাদের সরকার কিন্তু আমিই বলছি পূর্ত দফতর ও কেএমডিএ এরা কোন কথা শোনে না। নিজেদের মর্জি মাফিক চলে। ওরা যদি নিজেদের মর্জিমাফিক চলে আমিও মানুষের মর্জিতে চলব।মানুষ আমাকে ভোট দিয়ে জিতিয়েছে ওদের দয়ায় জিতিনি।”
advertisement
আরও পড়ুন: ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’র মঞ্চে হুগলির জয়ন্ত, এ কী প্রতিশ্রুতি দিলেন বিগ-বি? জানুন
তিনি আরও বলেন, “গত শুক্রবারে আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম ওরা কাজ শুরু করে আবার পালিয়ে গেছে। এজেন্সির সঙ্গে অফিসারদের কিসের সম্পর্ক তারা কাজ না করলে বের করে দাও। ব্ল্যাক লিস্টেড করে দাও। ব্ল্যাকলিস্টেড হচ্ছে না মানে? অফিসারদের সঙ্গে গড়া পেটা আছে।” কাজ শুরু না হচ্ছেনা বলে লোকজন নিয়ে বিধায়ক বসে পড়লেন রাস্তায়।স্থানীয় বাসিন্দা শ্যামল মাল বলেন, “যারা কাজ করছে তারা কিছু জানেনা।চারবার জেসিবি দিয়ে রাস্তা খুঁড়ল।আমরা সব জায়গায় চিঠি দিয়েছি।খুব খারাপ কাজ যেখানে সেখানে জল জমছে।” এখন দেখার বিধায়কের এই প্রতিবাদের পর কাজের গতি বাড়ে কি না।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
রাহী হালদার