একদিকে যখন নিলামপর্ব চলছে, তখন চুঁচুড়ার মাঠে অনুশীলন করতে ব্যস্ত ছিলেন তিতাস সাধু। দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজি তাঁকে দলে নিয়েছে, মোবাইলে দেখার পর উৎফুল্ল হয়ে ওঠেন তিতাস ও তার কোচ। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন জোরে বোলার তিতাস। ফাইনালে তাঁর বোলিং ইকনমি রেট ছিল দুর্দান্ত। চার ওভার বল করে ছয় রান দিয়ে দু’উইকেট পেয়েছিলেন তিতাস। সেই পারফরম্যান্সেই আইপিএল-এর দরজা খুলে দিল বলে মনে করা হচ্ছে।
advertisement
তিতাস জানান, ‘‘একটা উত্তেজনা আগের থেকেই ছিল। ছোটবেলা থেকেই আইপিএল দেখে বড় হয়েছি। এখন খুবই ভাল লাগছে একটা বড় ফ্র্যাঞ্চাইজির সদস্য হতে পেরে।’’ তাঁর দুশ্চিন্তা ছিল দল পাবেন কি না। নতুন দল পেয়ে অনেকটাই হালকা লাগছে। তিতাস বলেন, ‘‘এবার অনুশীলন করতে হবে ভাল খেলার জন্য। দলে অনেক বিদেশি প্লেয়ার থাকায় তারা কীভাবে স্ট্র্যাটেজি তৈরি করে সেগুলো শেখা যাবে। সুযোগ পেলে দলে জায়গা ধরে রাখার চেষ্টা করব।’’
আরও পড়ুন- ষড়যন্ত্রে সত্যের ক্ষতি হয় না, হিন্ডেনবার্গ ইস্যুতে বিজেপি-র ভয় নেই: মুখ খুললেন অমিত শাহ
তিতাসের কোচ প্রিয়ঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘খুব ভাল সুযোগ তিতাসের কাছে। ভাল খেলোয়াড়দের সঙ্গে মিশবে, তাঁদের মানসিকতা জানতে পারবে। আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের সঙ্গে খেললে অভিজ্ঞতা বাড়ে। কত টাকা পেল সেটা বড় কথা নয় ৷ খেলার সুযোগ পাবে এটাই বড় বিষয়।’’
রাহী হালদার