আরও পড়ুন: গোটা শহরের রাস্তা ভাঙাচোরা, মাসের পর মাস চলে যায় শেষ হয় না কাজ!
এই বিষয়ে, হাসপাতালে সুপারিনটেনডেন্ট প্রণবেশ হালদার বলেন, পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা এসে কথা বলেছেন তাদের সঙ্গে। কিভাবে আরওনিরাপত্তা জোরদার করা যায় সেই নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। মূলত একটি এমার্জেন্সি নাম্বার সবার মধ্যে সার্কুলেট করা হয়েছে। যাতে যে কোনো রকম আপৎকালীন পরিস্থিতিতে সেই নম্বরে ফোন করলেই পুলিশ আধিকারিকরা পৌঁছে যাবেন ঘটনাস্থলে। একইসঙ্গে তাদের হাসপাতালে ১৮০ জন ছাত্রী সহ একটি নার্সিং ট্রেনিং কলেজ চলে। সেখানে নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য কোন কোন জায়গায় সিসিটিভি লাগানো প্রয়োজন সেই সমস্ত বিষয়ক কথাবার্তা বলা হয়েছে। হাসপাতালে রোগী চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী সকলেরই নিরাপত্তা যাতে জোরদার হয় সেই দিকে নজর দেবে পুলিশ প্রশাসন।
advertisement
আরও পড়ুন: গান হল প্রতিবাদের ভাষা! আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে গান বাঁধলেন সঙ্গীত শিল্পী অর্পণ
এই বিষয়ে শ্রীরামপুর মহাকুমার ডিসিপি অর্ণব বিশ্বাস বলেন, হাসপাতালের একেবারে বাইরেই রয়েছে মহিলা পুলিশ থানা। সেখান থেকে সবসময় নজরদারি চলে হাসপাতালের উপরে। যদি কোনরকম কোন সমস্যায় হয় সে ক্ষেত্রে একটি ফোন নাম্বার দিয়ে আসা হয়েছে হাসপাতালে তাতে ফোন করলেই তৎক্ষণা কুইক একশন টিম পৌঁছে যাবে ঘটনাস্থলে। নিরাপত্তা বলয় জোরদার করার জন্য হাসপাতালের মধ্যে বেশ কিছু জায়গায় সিসিটিভি বসানোর প্ল্যানিংও দিয়েছেন তারা। সবকিছু মিলিয়ে যাতে হাসপাতালে কোনরকম অপ্রিতিকর পরিস্থিতি না তৈরি হয় বা তৈরি হলেও তাতে যাতে দ্রুত সামাল দেওয়া যায় সেই ব্যবস্থা নিচ্ছে পুলিশ।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
রাহী হালদার