কথিত আছে, ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দেবের সঙ্গে লাহাবাড়ি এবং ঘোষাল বাড়ি সুসম্পর্ক ছিল ভীষণরকম। জানা যায়, স্বয়ং রামকৃষ্ণদেব নাকি তাঁদের নাতজামাই। বর্তমানে পাকা বাড়ি করে নিলেও ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ দেব যে বাড়িতে আসতেন, সেই মাটির বাড়ি আজও স্মৃতি বিজড়িত।
আরও পড়ুনঃ দিঘা যাওয়ার প্ল্যান? আগামী ৪৮ ঘণ্টা কেমন থাকবে আবহাওয়া? জানুন সর্বশেষ পূর্বাভাস
advertisement
এ বিষয়ে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দেবের বংশপরম্পরায় যে সুসম্পর্ক ছিল সে বিষয়ে তারক ঘোষাল নামে এক ব্যক্তি জানান, রামকৃষ্ণ দেবের মেজো ভাই ছিলেন রামেশ্বর চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়ে। তাঁদের নাম রামলাল চট্টোপাধ্যায়, শিবম চট্টোপাধ্যায় এবং এক মেয়ের নাম লক্ষ্মী চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, লক্ষ্মী দি ছিলেন বাল্য বিধবা। আবার রামলাল চট্টোপাধ্যায়ের তিন ছেলে ছিল আসব শিবরাম এক ছেলে ও এক মেয়ে ছিল। দুই ভাই মিলে কামারপুকুরে বিয়ে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছিল যাতে রামের মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দিলে তাঁর ছেলেরা রঘুবীর পুজো সেবা করবে। আমরা সবাই দক্ষিণেশ্বরে থাকব।
দুই ভাই মিলে ঠিক করেছিলেন সারদা মায়ের সঙ্গে কথা বলে এই অঞ্চলের শিবুদার মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন। তাঁর স্বামীর নাম ছিলেন সূর্য ঘোষাল। ওনার স্ত্রীর নাম দুর্গা দেবী। এদের আবার চার ভাই ছিল। তার মধ্যে তিনজন চাকরি করত তারমধ্যে আমার বাবা কানাইলাল ঘোষাল সে রঘুবীরের পুজো করতেন। কথিত আছে, ঠাকুর নাকি নাত জামাই বলে ডাকা হত।
Suvojit Ghosh