স্কুলে এক সময় ছাত্র থাকলেও শিক্ষকের অভাবে ঠিকমতো চলতো না ক্লাস। এমনকি মিড ডে মিলের মান ও ক্রমাগত নিচের দিকে। সেই কারণে অভিভাবকরা হয়তো তাদের স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতে পাঠাচ্ছেন না। রাজ্য সরকারের প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তর সূত্রের খবর, অধিকাংশ অভিভাবক ইংরেজি মাধ্যম স্কুল মুখী হওয়ায় ছাত্র সংখ্যা কমেছে। সেই সঙ্গে যে সব স্কুলে প্রাক প্রাইমারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু দমনের অভিনব উদ্যোগ! জলাশয় গুলিতে ছাড়া হল গাপ্পি মাছ
সেই সব স্কুলে পড়ুয়া ভর্তির প্রবণতা বেশি। তবে অভিভাবকদের দাবি সরকারি প্রাথমিক স্কুল গুলিতে শিক্ষক সংখ্যা কমেছে। পড়াশোনা মান নিন্ম মুখী হওয়ার কারনে অভিভাবক রাও উৎসাহ হারাচ্ছেন। এর মধ্যে আশার আলো দেখা যাচ্ছে পৌর নিগম পরিচালিত স্কুল গুলির মধ্যে। ইংরেজি মাধ্যম হোক বা বাংলা মাধ্যম সবেতেই ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা বেড়ে।
আরও পড়ুনঃ বিশাল সুখবর! হিন্দমোটরেই তৈরি হবে অত্যাধুনিক রেলের নতুন কোচ
এ বিষয়ে মেয়র রাম চক্রবর্তী বলেন জনসংখ্যা অনুপাতে ইংরেজী ও বাংলা মাধ্যম স্কুলের সংখ্যা তুলনা মূলক বেশি। সরকারের তরফে যদি বিশেষ নজর দিলে হাল ফিরবে এই স্কুল গুলির। স্কুল পরিদর্শকের দাবি সমস্ত বিষয়ে নজর রয়েছে। খুব খারাপ পরিস্থিতি হয়নি চন্দননগর স্কুল গুলিতে। কিভাবে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা বাড়ানো যাবে সেটা নিয়েও আমাদের চিন্তাভাবনা চলছে।
Rahi Haldar