সালিমার পোরবন্দর এক্সপ্রেসে সাঁতরাগাছি থেকে তাদের তুলে দিয়ে আসেন বিজয়ের স্ত্রী। রাত দশটা কুড়িতে ট্রেন ছাড়ে। পরদিন সকাল ছটায় শেষ কথা হয় স্ত্রী রেবার সঙ্গে। এগারোটায় একবার ফোন করলেও কথা বলতে পারেননি শুধু জানিয়েছিলেন শরীর ভালো লাগছে না। তারপর আর যোগাযোগ করা যায়নি বলে জানান রেবা। ভাগ্নার শ্যালিকা তাদের জানান রায়পুর স্টেশনে নেমে পড়তে দেখেন। সেখান থেকে কোথায় গেলেন জানা যায়নি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ হিমঘরেরই পচন ধরছিল আলুতে! জট কাটল জেলা শাসক ও কৃষিমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে
ভেবেছিলেন হয়ত ট্রেনের অন্য কামরায় উঠে পড়েছেন। রাজকোটে ট্রেন থামলে খোঁজাখুঁজি করেন ভাগ্না কিন্তু সন্ধান মেলেনি। ফোনও বন্ধ রয়েছে। হাসপাতাল, পুলিশে জানিয়েও মেলেনি খোঁজ। পান্ডুয়া থানায় নিখোঁজের ডায়রি করে পরিবার। রঙের কাজ করেন বিজয়। তার উপরই ভরসা পরিবারের। রেবা তুড়ি বলেন,খুবই দুশ্চিন্তায় আছি। যেদিন শেষ কথা হল বলল শরীর খারাপ লাগছে। কি হল কোথায় গেল কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না।
Rahi Haldar