TRENDING:

রাজনীতির মহল ছেড়ে প্রতি বছর ৪০০ বছরের পুরনো গ্রামের পুজোতে যান মালা রায়

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#তমলুক: রাজনীতির আবর্তে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে জীবন। ফুরসত নেই। তবু শিকড়ের টানে প্রতিবার পুজোয় তমলুকের কেলোমাল গ্রামে ফেরেন মালা রায়। এই গ্রামেই জন্ম। এখানেই বড় হয়ে ওঠা দক্ষিণ কলকাতার সাংসদের। উমার সঙ্গেই আজও ঘরের মেয়ের ফেরার অপেক্ষায় থাকে সরকারবাড়ি।
advertisement

দক্ষিণ কলকাতার সাংসদ। কলকাতা পুরসভার চেয়ারপার্সন। পাশাপাশি, কাউন্সিলরও। রাজনীতির ঘেরাটোপে বাধা জীবনের প্রতি মুহূর্ত। অবসরের ফুরসত কোথায়? তবু পুজো এলেই পালাই পালাই মন। বাড়ির পুজোয় অংশ নিতে দু-একদিনের জন্য তমলুক রাধামনি এলাকার কেলোমাল গ্রামে চলে আসেন মালা রায়। কেলোমাল গার্লস স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রীর ছেলেবেলাটা কেটেছে এই গ্রামেই। পারিবারিক পুজোর বয়স প্রায় চারশো।

advertisement

পুজো মানেই একরাশ স্মৃতির ভিড়। আত্মীয়পরিজনের ভিড়ে জমজমাট বাড়ি। চুটিয়ে ক্যারাম খেলা। ছিপ ফেলে মাছ ধরা। নাচগান, নতুন জামা, ঠাকুমা, কাকা-জ্যাঠাদের আদর-প্রশ্রয় । সঙ্গে জমিয়ে পেটপুজো। পুজোর গল্প বলতে গিয়ে নস্টালজিক দুঁদে রাজনীতিক।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

পুজো চালিয়ে যেতে বলেছিলেন বাবা। সে কথা আজও মেনে চলেন মালা ও তাঁর ভাইবোনেরা। সরকারবাড়ির পুজো মানেই নবমীতে গোটা গ্রামের নিমন্ত্রণ। রাজনীতির হাজারও ঝক্কি সামলে ইতিমধ্যেই গ্রামে এসে পুজো-প্রস্তুতির তদারকি করে গিয়েছেন মালা রায় । অপেক্ষা জমছে সরকারবাড়ির ঠাকুরদালানে। অপেক্ষায় সাংসদও। উৎসব মানেই তো ঘরে ফেরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ফিচার/
রাজনীতির মহল ছেড়ে প্রতি বছর ৪০০ বছরের পুরনো গ্রামের পুজোতে যান মালা রায়