TRENDING:

বলাগড়ের বিশ্বাস বাড়ির পুজোর বয়স ৩০০ বছর ! এখানেই শ্যুটিং হয়েছিল মৃণাল সেনের ছবি 'আকালের সন্ধানে'

Last Updated:

লোকমুখে দাবি করা হয়, বারাণসী থেকে কলকাতা ফেরার পথে গঙ্গার ধারে এই মন্দির দেখে থমকে যান রানি রাসমনি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বলাগড়: জমিদারি নেই অনেক দিন। শরিকে ভাগ হয়েছে বাড়ি। কিন্তু পুজো আসলে নিভে যাওয়া আলো আবার জ্বলে বিশ্বাস বাড়িতে। হুগলির বলাগড়ের এই বাড়ির ইতিহাস প্রায় তিনশো বছরের প্রাচীন।
advertisement

লোকমুখে দাবি করা হয়, বারাণসী থেকে কলকাতা ফেরার পথে গঙ্গার ধারে এই মন্দির দেখে থমকে যান রানি রাসমনি। বলাগড়ের মুস্তাফিদের তৈরি পঁচিশ চূড়ার আনন্দময়ীর মন্দির দেখে তাঁর মন ভরে যায়। পরবর্তী সময়ে এই মন্দিরের আদলেই দক্ষিণেশ্বরে গঙ্গার ধারে রানি রাসমনি তৈরি করেছিলেন ভবতারিনীর মন্দির। একসময়ে নদিয়া থেকে হুগলিতে এসেছিল মুস্তাফিরা। প্রায় তিনশো বছর আগে দুর্গাপুজো শুরু করেন রাধাজীবন মুস্তাফি। পরবর্তী সময়ে সম্পতিতে ভাগ পান তাঁর বোন। তারপর থেকে এই বাড়ির পুজো বিশ্বাসবাড়ির পুজো বলেই বিখ্যাত।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

দুগ্গার দালানেই তৈরি হয় কালী আর জগদ্ধাত্রীর মূর্তি। একসময় শিল্পীরা এই দালানেই থাকতেন। সালটা ছিল উনিশশো আশি। এই বাড়িতেই শোনা যেত লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশন। পরিচালক মৃণাল সেন এই বাড়িতেই তৈরি করেছিলেন আকালের সন্ধানে। সেই স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই বাড়ির দেওয়ালে। আর আছে পুজোর নস্ট্যালজিয়া।

বাংলা খবর/ খবর/ফিচার/
বলাগড়ের বিশ্বাস বাড়ির পুজোর বয়স ৩০০ বছর ! এখানেই শ্যুটিং হয়েছিল মৃণাল সেনের ছবি 'আকালের সন্ধানে'