হৃতিক আরো বলেছেন, সিক্যুয়েল বানানোর সম্ভাবনা এই সিনেমাতে সবসময়েই আছে। “হতেই পারে তা ৫ বছর কিংবা ১৫ বছর পরে, সেটা কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। বরং এরকম হলে ব্যাপারটা আরো কুল হবে। কিন্তু আমার মনে হয় না জোয়া (Zoya Akhtar) শুধুমাত্র দর্শকের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এই সিনেমার সিক্যুয়েল বানাবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে যদি এই বিষয়ে চিন্তা ভাবনা জোয়াকে অনুপ্রাণিত করে তবেই ও স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য নিজেকে তৈরি করবে।”
advertisement
অভিনেতা মনে করেন, এই সিক্যুয়েলের বিষয়টাকে ভবিতব্যই বলতে হবে, যদি হওয়ার থাকে তাহলে এটা হবেই। আসলে পুরো সিনেমাটাই তো বন্ধু, জীবন আর জীবনের কিছু সম্ভাবনার কথা নিয়ে। “আমরা সিনেমার চরিত্রগুলো থেকে যত সময়ের ব্যবধানে দূরে যাব ততই তাদের কাছে ফিরে যাওয়ার কৌতূহল বাড়বে।”
হৃতিকের পাশাপাশি মূখ্য চরিত্রে থাকা ফারহান আখতার (Farhan Akhtar) ও অভয় দেওয়ালকে (Abhay Deol) নিয়ে এই সিনেমা বন্ধুত্ব ও জীবনের গল্প। আর আজকের দিনেও এর জনপ্রিয়তা কোথায়? সেই কথা বলতে গিয়ে হৃতিক জানান, এই সিনেমাতে কোথাও মেকি কিছুই নেই, “কোনো বিশেষ মুহূর্ত নয়, বিশেষ ডায়লগ নয়, মেকি কিছু বানিয়ে দেখানোর কোনো চেষ্টাই নেই। এটাই হয়তো বাস্তব। আমার মনে হয় আসল সিনেমায় কোনো ধরণের হিরোইজম থাকে না এবং সেটাই আমাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।” অভিনেতার মতে এই সিনেমা আসলে দর্শককে আনন্দ দেয়া, মনকে ফুরফুরে করে তোলার মতো সিনেমা, সত্যিকারের সিনেমা।