আরও পড়ুন- করোনার মতোই মহামারী ডেকে আনতে পারে কি মাঙ্কিপক্স ভাইরাস? কী বলছেন বিজ্ঞানীরা?
চলচ্চিত্র নির্মাতা সন্দীপ সিং বলেন, “এমন একটা সময়ে যখন হর্ষদ মেহতা, বিজয় মালিয়া এবং ললিত মোদির সিনেমা ট্রেন্ডিং তালিকায় রয়েছে আমি বীর সাভারকারের জীবনের গল্প বলতে বেশি আগ্রহী। তিনি ছিলেন ভারতের প্রথম গতিশীল নায়ক এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি ১৯৪৭ সালের দেশভাগকে রুখতে পারতেন। এই সিনেমার মাধ্যমে আমি শুধুমাত্র একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবেই নয়, একজন ভারতীয় হিসেবে বিশ্বকে সাভারকারের সংগ্রামের সত্যতা জানাতে চাই। স্বাধীনতার জন্য তাঁর সাহসী লড়াই, তাঁর নির্ভীক ব্যক্তিত্ব যা ব্রিটিশদের ভয় পাইয়েছিল এবং তাঁর শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত হিন্দুত্বের প্রতি তাঁর বিশ্বাস অত্যন্ত অনুপ্রেরণাদায়ক। তাঁকে সবচেয়ে ভুল বোঝা হয় এবং এটাই সময় তাঁকে বোঝার। তাঁর যা প্রাপ্য তা তিনি কখনই পাননি এবং তাই আমি মনে করি সাভারকারকে ভারতরত্ন এবং নোবেল পুরস্কার প্রদান করা উচিত।”
advertisement
প্রযোজক আনন্দ পন্ডিত বলেন, “রণদীপ বারবার একজন অভিনেতা হিসাবে তাঁর দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। কিন্তু সাভারকারের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে তার অদ্ভুত সাদৃশ্যের কারণেও বাড়তি সুবিধা হয়েছে। আমি একজন ইতিহাস প্রেমিক এবং একজন মহান নেতার গল্পকে সিনেমায় ধরতে পেরে ভীষণই উত্তেজিত।”
আরও পড়ুন- সরকারি স্টেডিয়াম বন্ধ করে কুকুর হাঁটানো! লাদাখে বদলি করা হল আইএএস আধিকারিককে!
সিনেমার পরিচালক মহেশ মাঞ্জরেকর বলেন, “সিনেমায় সাভারকারের চরিত্রটি বাস্তব জীবনের সাভারকারের থেকে আলাদা হবে না।”