পরিচালক রোহন সেনের এই ছবি সামাজিক প্রেক্ষাপটের আয়নায় তুলে ধরার একটি কাহিনি। যেটা অনেকেই হয়তো চারপাশে বা নিজস্ব জীবনে অনুভব করে থাকি। এই ছবির গল্প অনেকেরই চেনা লাগবে।
ছবিতে অপরাজিতা ও তার বাবা কেউ কারওর সঙ্গে কথা বলে না, এক বাড়িতে থাকা সত্ত্বেও। কোথাও না কোথাও তাদের দুজনের মধ্যেই রয়েছে এক প্রাচীর। এর পেছনে যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে। শুধুমাত্র একটি ডায়েরির মাধ্যমে তাদের দু’জনের মধ্যে যোগাযোগ রয়েছে । অপরাজিতা একজন স্বাধীন মহিলা যে একটি কর্পোরেট কোম্পানিতে চাকরি করে। অপরাজিতার একটি সম্পর্ক রয়েছে। বয়ফ্রেন্ডের কাছে সে তার রাগ , দুঃখ , অভিমান প্রকাশ করতে পারে।
advertisement
অপরাজিতার বড় দিদি বিদেশে থাকে । সাহেব বা তার দিদি কেউই অপরাজিতার সঙ্গে তার বাবার সম্পর্ক ঠিক করতে পারে না। গল্প যত এগোয় বাবা-মেয়ের সম্পর্ক তত জটিল হয়ে উঠতে থাকে ৷ শেষমেশ এই সম্পর্কের পরিণতি কী হয়, তা নিয়েই এই ছবি।