বিয়ের পরপরই এক বন্ধুর বিয়েতে গিয়েছিলেন ত্বরিতা । সেখানে ত্বরিতাকে দেখা যায় বেশ মর্ডান লুকে । যদিও একটি ট্র্যাডিশনাল শাড়ি পরেছিলেন তিনি । তবে ত্বরিতার হাতে শাঁখা-পলা-নোয়া দেখা যায়নি । সিঁথিতে অবশ্য চওড়া করে সিঁদুর পরেছিলেন তিনি । আর এরপরেই শুরু হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় নোংরা আক্রমণ । হিন্দু বাড়ির বৌ হয়েও বিয়ের পরের দিনই হাত থেকে শাঁখা-পলা-নোয়া খুলে ফেলায় অনেকেই কটূক্তি করেন ত্বরিতাকে ।
advertisement
তবে ত্বরিতাও মুখের উপর জবাব দিতে ছাড়েননি । একটি পোস্টে তিনি লেখেন, ‘‘আমার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকা সকলের উদ্দেশ্যে বলা, প্লিজ কেউ শাঁখা-পলা-সিঁদুর নিয়ে জ্ঞান দেবেন না । আমি আবার এত জ্ঞানী হতে চাই না, গুণী হলেই চলবে ।’’
ত্বরিতার এই পোস্টের পরে অবশ্য বহু মানুষ এবং নায়িকার ভক্তরা তাঁর পাশে দাঁড়ান । তাঁকে সমর্থন করে অনেকেই বলতে থাকেন, প্রতিবাদ করে একেবারেই ঠিক কাজ করেছেন ত্বরিতা । মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার অধিকার ট্রোলাররা পায় কী করে, সেই প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে ।