সায়ন্তিকা বলছেন, "নার্ভাস লাগছে না। তবে এক্সাইটেড। মানুষের জন্য কাজ করব। সেই সুযোগটা পাওয়া মানে গুরুদায়িত্ব। অনেক কাজ করতে হবে। বাকুড়ার মানুষের কাছে যাব। তাঁদের সঙ্গে থেকে শিখব, বুঝব। বাঁকুড়ার মানুষরাই আমায় শেখাবেন।"
বিশেষ করে অভিনেত্রীরা রাজনীতিতে এলেই বিভিন্ন ট্রোলিং এর মুখে পড়তে হয় তাঁদের। অনেকেই মনে করেন মাঠে ঘাটে নেমে কাজ করতে তাঁরা কতটা সক্ষম হবেন। এই বিষয়ে নিউজ ১৮ বাংলার প্রতিনিধিকে তিনি বলেছেন, "আমি কিক বক্সিং করি। বাইরে থেকে ডেলিকেট দেখতে লাগে ঠিক সেটা নয়। তবে মুখে বলে লাভ নেই। কাজ করব মানুষের জন্য। এই লড়াইয়ে নেমেছি। সময়েই সবটা বলবে।"
advertisement
তিনি আরও বলছেন, "যে কোনও কাজেই হোমওয়ার্ক করা জরুরি। প্রস্তুতি নিতে হবে। জানতে হবে ওখানে কী কী সমস্যা রয়েছে। তার পরেই সেখানে কিছু সংশোধন করা যাবে। বাঁকুড়ার মানুষের ইচ্ছে, চাহিদা আগে জানি।"
তবে রাজনীতির ময়দানে তারকা পরিচয় নিয়ে নয়। শুধুমাত্র প্রার্থী পরিচয় নিয়েই কাজ করতে চান সায়ন্তিকা। এছাড়া জয়ী হওয়া নিয়ে অভিনেত্রী বলছেন, "জিতব কি না সেটা সময় বলবে। এখন কাজ করতে চাই।"