সারাদিন টিভি চ্যানেলে চোখ রাখতে রাখতে এবারে হাঁপিয়ে উঠছেন সকলেই।সেইখানে দাঁড়িয়ে বোকা বাক্স খারাপ হয়ে গেলেও শিল্পীরা যেখানে রয়েছেন সেখানে একঘেয়েমি যে তাঁদের হারাতে পারবে না তা চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দেবে এই শর্ট ফিল্ম।কৌশিক সেন ও রেশমি সেনের সেই কলেজের দিনগুলো থেকে ছিনিয়ে নেওয়া একমুঠো স্মৃতি।সেগুলোই আবার তুলে ধরা ড্রইংরুম থিয়েটারে।কিছুই নেই তাও যেন রয়েছে সবই।রয়েছে দর্শক, রয়েছে আলো রয়েছে থার্ড বেল রয়েছে হাততালি।আর সেখানে দাঁড়িয়েই পর পর 'প্রথম পার্থ', 'ওথেলো', 'রোগীর বন্ধু' পারফর্ম করে চলেছেন তিন শিল্পী।
advertisement
বাড়িতে বসে শুট করা একটা শর্ট ফিল্মেও যে থিয়েটারের এফেক্ট আানা সম্ভব তা 'শিল্পী' দেখলেই বোঝা যায়। ছোট একটা ড্রইংরুমেও যে শিল্পীরা কি অসাধারণ ম্যাজিক তৈরি করতে পারেন তা এই শর্টেই স্পষ্ট।'নানা রঙের দিন' নাটকের যে লাইনগুলো শেষে কৌশিক সেন আওড়ে চললেন তা যেন গায়ে কাঁটা দেয়, 'শিল্পকে যে মানুষ ভালোবেসেছে কালিনাথ তাঁর কাছে বার্ধক্য নেই, একাকীত্ত্ব নেই, রোগ নেই... মৃত্যু ভয়ের উপর সেতো হাসতে হাসতে ডাকাতি করতে পারে।' এই শর্ট ফিল্ম ১৩ মিনিটের।গল্প নন্দিতা রায়ের। সংগীত প্রবুদ্ধ বন্দোপাধ্যায়ের।
SREEPARNA DASGUPTA
