এই ছবির কেন্দ্রে অনির্বাণ। ‘ড্রাকুলা স্যার’-এ অভিনয় করা তাঁর জন্য বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল, বলে জানালেন অভিনেতা। এই ছবি একবারে অন্যরকম। এই ধরনের কাজ আগে বাংলায় তেমন ভাবে হয়নি। এই মুহূর্তে, বাংলা ছবি নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে। কন্টেন্ট থেকে বিষয়বস্তু, সবকিছুতেই লাগছে নতুনত্বের ছোঁয়া। কিছুদিন আগে জোম্বিদের নিয়ে ‘জোম্বিস্তান’ বানিয়েছেন তনুশ্রী-রুদ্রনীল। এবার ড্রাকুলাকে নিয়ে ছবিতে মিমি-অনির্বাণ।
advertisement
এই ছবির ব্র্যাকড্রপে রয়েছে নকশাল আন্দোলন। ১৯৭১-এর অনেক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে ‘ড্রাকুলা স্যার’-এ। ছবিতে প্রচুর সাবপ্লটও রয়েছে। এই ছবির পরিচালনা বা অভিনয় করা, কোনটাই সহজ কাজ ছিল না। ছবির শ্যুটিং শেষ। ‘ড্রাকুলা স্যার’-এর প্রভাব তাঁর মধ্যে রয়ে গিয়েছে, জানালেন অনির্বাণ।
একজন প্রাথমিক স্কুল শিক্ষকের চরিত্রে দেখা যাবে অনির্বাণকে। তাঁর সামনের দু’টো দাত একটু অস্বাভাবিক বলে তাঁকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করা হয়। তাঁর ডাকনাম হয়ে যায় ড্রাকুলা স্যার। তাঁর জীবনে আসে প্রেম। নানা ঘটনার জেরে তাঁর চরিত্রে দেখা যায় বেশ কিছু কালো দিক। প্রেম, প্রতিশোধ, অপরাধ, এই ধরনের সব উপাদান রয়েছে ছবিতে।
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে অনির্বাণ অভিনীত ছবি ‘দ্বিতীয় পুরুষ’। ‘খোকা’ চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। নতুন বছরের এখন পর্যন্ত বাংলা ছবির মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যাবসা করেছে ‘দ্বিতীয় পুরুষ’। অন্যদিকে মিমির শেষ মুক্তি পাওয়া ছবি ‘মন জানে না’। অভিনয় এবং রাজনীতির মধ্যে সুন্দর ভাবে সামঞ্জস্য বজায় রেখেছেন নায়িকা। চলতি বছরের শেষে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে ‘ড্রাকুলা স্যার’-এর।
ARUNIMA DEY