সে দিন নরেশ বাবু হোটেলে রাত কাটাচ্ছিলেন প্রেমিকা, কন্নড় ইন্ডাস্ট্রির বিখ্যাত অভিনেত্রী পবিত্র লোকেশের সঙ্গে। আচমকা সেখানে হানা দেন তৃতীয় স্ত্রী, রম্যা রঘুপতি। হোটেলের ঘর থেকে বেরোতে দেখেই স্বামীর দিকে ছুটে যান। নিজের পায়ের চটি খুলে মারতে উদ্যত হন। কিন্তু তৎক্ষণাৎ সেখানে উপস্থিত হন হোটেলের কর্মীরা এবং পুলিশ। তাঁরা সবাই মিলে রম্যাকে আটকান। তত ক্ষণে নরেশ আবার ঘরে ঢুকে গিয়েছেন। পুলিশ পৌঁছে গিয়ে তাঁদের শান্ত করেন। প্রসঙ্গত, পবিত্রও তাঁর স্বামী সুচেন্দ্রা প্রসাদের সঙ্গে আইনি বিবাহ বিচ্ছেদ করেননি। ২০০৭ সালে তাঁদের বিয়ে হয়।
আরও পড়ুন: প্রেমিকাকে নিয়ে হোটেলে অভিনেতা নরেশ, হাতেনাতে ধরলেন স্ত্রী, চটি দিয়ে মারতে উদ্যত
কিন্তু এখন জানা যাচ্ছে, সম্ভবত হোটেলে যাওয়ার আগেই নরেশ এবং পবিত্র খবর পাচার করেছিলেন যে তাঁরা হোটেলে যাচ্ছেন রাত কাটাতে। সূত্রের খবর, যুগল চাইছিলেন সেই হোটেলে এসে এ রকম ঝামেলা করুন রম্যা এবং পবিত্রর স্বামী।
আরও পড়ুন: উত্তরাখণ্ড বেড়াতে গিয়ে ঝর্নার জলে নগ্ন হয়ে স্নান জাহ্নবীর! সামনে দাঁড়িয়ে সারা?
তার কারণ হিসেবে সূত্রের দাবি, নরেশ-পবিত্র দু'জনেই তাঁদের সঙ্গীর সঙ্গে বিচ্ছেদ করতে চাইছেন। কিন্তু আইনি জটিলতায় তা সম্ভব হচ্ছে না। যাতে নরেশের স্ত্রী এবং পবিত্রর স্বামী এ সব দেখে নিজেরাই ডিভোর্সের কথা বলেন, তাই জন্য নাকি সবটাই পূর্বপরিকল্পিত ছিল। বিচ্ছেদ না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা বিয়ে করতে পারছেন না বলেই নাকি এ রকম সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যুগল।