সম্প্রতি এক সাক্ষারকারে সে কথা নিজে মুখেই জানান ঐশ্বর্য। তিনি এখন কাজের সন্ধান করে চলেছেন। পেট চালানোর জন্য নানা ধরনের সাবান বিক্রি করেন লোকের দরজায় দরজায় কড়া নেড়ে। কখনও রাস্তায় বসেও সাবান বিক্রি করেন তিনি। এমনকি তাঁর ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল খুললেও দেখা যাবে নানা রঙের সাবানের বিজ্ঞাপন দিয়েছেন তিনি। কোনওটায় আবার গ্রীষ্মের ছাড়ও দেওয়া হয়েছে।
advertisement
১৯৮৯ সালে প্রথম ছবি তেলুগু ‘আদিভিলো অভিমন্যুডু’। সেই ছবি দিয়েই অভিনয় যাত্রা শুরু নায়িকার। তার পর দক্ষিণী সুপারস্টার মোহনলালের সঙ্গে পর পর ছবিতে অভিনয় করেছেন। কখনও 'বাটারফ্লাই', কখনও 'নরসিংহম', কখনও আবার 'প্রজা'।
আরও পড়ুন: এ বারে কি পাকাপাকি ভাবে বিচ্ছেদের পথে সুস্মিতার ভাই এবং চারু?
ঐশ্বর্যের মা লক্ষ্মীও দক্ষিণের অভিনেত্রী ছিলেন। কিন্তু বহু বছর অভিনয় জগৎ থেকে দূরে থাকায় এখন তাঁর হাতে কোনও কাজ নেই। না ধারাবাহিক, না বড়পর্দা। কিন্তু এখনও তাঁর আশা, কেউ হয়তো তাঁকে ডেকে অভিনয়ের কাজ দেবেন। দরকারে কারও বাড়ির শৌচালয় পরিষ্কার করতেও রাজি তিনি। কিন্তু কাজ দরকার। তা সে যে প্রকারেরই হোক না কেন।
আরও পড়ুন: 'মনে হচ্ছে আমার বুকের উপর কেউ দাঁড়িয়ে'! বাবা কেকে-র জন্য আবেগঘন ছেলে নকুল
১৯৯৪ সালে তনভির আহমদের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। কিন্তু তিন বছর পরেই ১৯৯৭ দম্পতির বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ঐশ্বর্যার কথায়, ''বিচ্ছেদটা আমার জন্য জরুরি ছিল। বিয়ের ছ'মাস পর থেকেই দাম্পত্যকলহ শুরু হয়। আমার মেয়ের যখন দেড় বছর বয়স, তখনই আমিন স্বামীর থেকে আলাদা হয়ে যাই।''