তমান্না এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, এই দৃশ্যগুলি এ ধরনের চরিত্রের জীবনযাত্রাকে তুলে ধরার জন্যই রাখা হয়েছে, লোকজনের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য নয় ৷ বিশেষত,যখন আপনি যখন একটি সম্পর্কের গল্প দেখেন, তখন এটির গুরুত্বপূর্ণ দিক হল সত্যিকে তুলে ধরা। তবে মানুষ পছন্দ করুক বা না-ই করুক এগুলো এভাবেই হয়৷ তবে সুহেল ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয়ের সময় আমায় অনেক বেশি সাহায্য করেছে৷ একটুও অস্বস্তিবোধ করিনি৷ লাবণ্য এবং ঋষভের চরিত্রের মধ্যে এমন ভাবে ঢুকে পড়েছিলাম যে তারা একে অপরকে এতটা গভীর ভাবে চেনেন যে বাইরের কেউ তাদেরকে এভাবে চেনে না৷ এখানে বোল্ড দৃশ্যটা দেখানো খুব দরকার ছিল৷
advertisement
আরও পড়ুন-৩ কোটির চেক বাউন্স কেস, নীরবতা ভেঙে মুখ খুলে এ কী বললেন আমিশা, তুমুল শোরগোল
আরও পড়ুন-এই বিশেষ কারণেই সুহানাকে নিয়ে প্রচন্ড গর্বিত শাহরুখ, জানলে অবাক হবেন
তমান্না একা নন, সুহেল নায়ার বলেন, এটাই ছিল আমার প্রথম অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয়৷ তাই শুরু থেকেই খুব নার্ভাস ছিলাম। তবে তমান্না আমাকে অনেকটাই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে সাহায্য করেছিল। আমি মনে হচ্ছিল, আমি কীভাবে এটা করতে পারছি। তবে তমান্নাও পুরো নার্ভাস ছিল। তবে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে আমরা একটা ইউনিটের মতো কাজ করেছি। ওয়ার্কশপ অনেকটাই আমাদের সাহায্য করেছে৷ চরিত্রের মধ্যে ঢুকে গিয়ে কপালে, কাঁধে প্রচুর জায়গায় চুম্বন করতে হয়েছে৷ তবে পুরোটাই চরিত্রের প্রয়োজনেই করেছি৷ এটাকে আরও সহজ করে দেওয়ার কৃতিত্ব অরুণিমা ও তমান্নার৷ দু’দশকের দীর্ঘ কেরিয়ারে কখনও অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় করতে দেখা যায়নি তমান্নাকে৷ এই প্রথমবার দীর্ঘ ১৮ বছরের প্রথা ভেঙে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় করতে দেখা গেল তমান্নাকে৷ ‘জি কারদা’ ওয়েব সিরিজে তমান্নার ঘনিষ্ঠ দৃশ্য দেখে ভক্তরা রীতিমতো চমকে উঠেছেন৷