সুস্মিতার পক্ষেই সরব হয়েছেন বিক্রম। দাবি করেছেন, সুস্মিতা এমন মানুষই নয়, যিনি প্রেমে পড়ার আগে ব্যাঙ্ক ব্যালান্স জানতে চাইবেন। ১৯৯৪-এ বিশ্বসুন্দরীর খেতাব জেতার পরে অভিনয় দুনিয়ায় আসেন সুস্মিতা। সেই ৯-এর দশকের মাঝামাঝিই সুস্মিতা ও বিক্রম সম্পর্কে ছিলেন। সুস্মিতার প্রথম ছবির নাম ছিল দাসতাক। সেই ছবির লেখক ছিলেন বিক্রম। বেশ কয়েক বছর সম্পর্কে থেকে ইতি টানেন তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুন- সত্যজিৎ রায়ের পরে এবার 'তিতুমীর' জিতু! সাড়ে ৫ কোটির ছবিতে থাকবে একাধিক চমক
এক সংবাদমাধ্যমের কাছে সুস্মিতা বলছেন, "সুস্মিতাকে ভালবাসা আকর্ষণ করে। সোনাদানা নয়। আমার মনে হয়, মানুষের জীবন নিয়ে মজা করা এখন বিনোদনের অংশ। কারও দুঃখ আসলে কারও কাছে মনোরঞ্জনের বিষয়। সইফকে বিয়ে করার পরে করিনা কাপুরকেও এসব শুনতে হয়েছিল। ট্রোলড হতে হয়েছিল। তাই এটা চলেই আসছে। সেলেব্রিটি হলে তাঁদের সিদ্ধান্তকে মশকরার বিষয় মনে করে নেটিজেন আর তাই ট্রোল করে।"
আরও পড়ুন- সেই চোখ, সেই হাসি, অবিকল দীপিকা! কলকাতার তরুণীর ছবি দেখে অবাক নেটিজেন
প্রাক্ত প্রেমিকা সম্পর্কে বিক্রম বলছেন, "কারও প্রেমে পড়ার আগে সুস্মিতাই শেষ মানুষ যিনি ব্যাঙ্ক ব্যালান্স দেখবেন। আমার কাছে একটা পয়সা ছিল না। আমি গুলাম পরিচালনা করছিলাম। কিন্তু কোনও টাকা ছিল না। মনে আছে, সুস্মিতাই আমায় প্রথম আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল। ওই পুরো টাকা দিয়েছিল। আমেরিকায় গিয়ে এক বিরাট বিলাসবহুল গাড়িতে আমায় চড়িয়েছিল সুস্মিতা। ও বলেছিল, এখানে আমার প্রথম আসা-টা যেন বিশেষ হয়ে থাকে। "
রবিবার নিজে সুস্মিতা এসবের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন। বলেছিলেন, সোনাদানা নয়। নিজের টাকায় হিরে কেনার ক্ষমতা রাখেন তিনি। কিন্তু তবুও ট্রোলিং থামেনি সোশ্যাল মিডিয়ায়।