TRENDING:

স্মৃতিতে সুচিত্রা: আর কে বা হতে পারে রিনা ব্রাউন !

Last Updated:

আমাকে টাচ করবে না ! সত্যিই তাঁকে ছোঁয়া মানে স্বপ্নকে এক্কেবারে কাছ থেকে দেখা, কিংবা বলা যায়, স্বপ্ন সত্যি ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: আমাকে টাচ করবে না ! সত্যিই তাঁকে ছোঁয়া মানে স্বপ্নকে এক্কেবারে কাছ থেকে দেখা, কিংবা বলা যায়, স্বপ্ন সত্যি ৷ কিন্তু সিনেমায় দেখা সেই রাজকন্যা যেন অধরাই রয়ে গেল সারাজীবন ৷ সিনেমার পর্দা থেকে অবসর নিয়ে চার দেওয়ালে নিত্য বুনে গেলেন অন্য এক রূপকথা ৷ যা কিনা অনুরাগীদের প্রশ্নের ভারেই জর্জড়িত হয়ে পড়েছিল ৷ কেমন ছিলেন তিনি ? সিনেমা ছাড়ার পর, সেই রিনা ব্রাউন হয়েই কী বেঁচে ছিলেন তিনি ? তাঁকে একবারটি দেখার জন্য হন্যে হয়ে থাকতেন, সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রিট সবাই ৷ কিন্তু তিনি ধরা দিতেন না ৷ ছিলেন অধরাই ৷ শেষমেশ, সেই রূপকথাকে সঙ্গী করেই চলে গেলেন মহানায়িকা সুচিত্রা সেন ৷
advertisement

সুচিত্রা সেন নামটির সঙ্গে পরিচিত নন এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। লাখো তরুণের সেই স্বপ্নরাণীর প্রয়াণ দিবস আজ। ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি বাংলা চলচ্চিত্রের এই মহানায়িকা সবাইকে শোক সাগরে ভাসিয়ে, না ফেরার দেশে পাড়ি দেন তিনি।

প্রিয় এই অভিনেত্রীর মৃত্যু সংবাদ সেদিন অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। বলেছিলেন সুচিত্রা মরেণনি, বেঁচে আছেন। অবসান ঘটেনি বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগেরও। কিংবদন্তি এই অভিনেত্রীর মৃত্যু বিশ্বমিডিয়াকে তুমুলভাবে নাড়া দেয়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

১৯৩১ সালে পাবনা শহরের দিলানপুর মহল্লায় হেমসাগর লেনে অবস্থিত বাড়িতে সুচিত্রা সেনের জন্ম। তার ডাক নাম রমা। পাবনার মহাখালি পাঠশালায় প্রাইমারি পাঠ চুকিয়ে তিনি ভর্তি হন পাবনা গার্লস স্কুলে। এখানে দশম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন তিনি। এরপর ১৯৪৭ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসে স্বামীর হাত ধরে কলকাতায় চলে যান। আর তারপরেই ঘটনাচক্রে অভিনয়ে আসা ৷ রমা নাম থেকে সুচিত্রা হয়ে ওঠা !

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
স্মৃতিতে সুচিত্রা: আর কে বা হতে পারে রিনা ব্রাউন !