ঘনিষ্ঠ বন্ধু, আত্মীয়দের মাঝে রাজ-শুভশ্রী রেজিস্ট্রি সেরেছিলেন ৬ মার্চ। তার পর থেকেই চলছিল বিয়ের অনুষ্ঠান নিয়ে জল্পনা। আর পাঁচটা সাধারণ মেয়ের মতোই শুভশ্রী স্বপ্নের জাল বুনেছেন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরুর এই দিনগুলো ঘিরে। সঙ্গ দিয়েছেন রাজও। তাই বিয়ে-বউভাতের অনুষ্ঠানে বাদ পড়েনি কিছুই। এমনকী রাজের আরবানার বাড়িতে নক্ষত্রখচিত রিসেপশন পার্টিও ছিল এ যাবৎকালের মধ্যে সব চাইতে সেরা ৷ টলিটাউন শেষ কবে এই ধরনের বিয়ের অনুষ্ঠান দেখেছিল মনে করতে গেলে স্মৃতি খানিক গোত্তা খায় বইকি!
advertisement
বাওয়ালির রাজবাড়িতে এক্কেবার খাঁটি বাঙালি মতে নান্দীমুখ থেকে, গায়ে হলুদ ৷ রাতে জামাই বরণ থেকে সিঁদুরদান সবই হয়েছে নিখুঁতভাবে ৷ পরদিন চোখের জলে বাবার ঘর ছেড়ে ‘রাজ-বধূ’র ‘রাজ-বাড়ি’তে আগমন গোটা ঘটনার ছবি আর ভিডিও প্রত্যক্ষ করেছে এই দুই তারকার ভক্তকূল ৷ আরবানা জুড়ে রিসেপশনের জমকালো পার্টির ঝলকানি আর ফ্ল্যাশের ঝলক মিলে মিশে একাকার হয়ে গিয়েছে ৷ যার দিকে তাকিয়ে ছিল গোটা টলি পাড়া ৷
তবে এই রিসেপশন পার্টিরই কিছু মুহূর্ত সারাটাজীবন রাজ আর রাজ-ঘরণীর মণিকোঠায় রয়ে যাবে সারাটাজীবন ৷ তাঁরা মনে করেন যে, কোনও অর্থ দিয়েই এই সুন্দর মুহূর্তটা কেনা যায় না ৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই মুহূর্ত দু’টির ছবি শেয়ার করলেন রাজ ও শুভশ্রী ৷