TRENDING:

রাত তিনটেয় শিলাজিতের বাড়িতে সৃজিত ! অভিমানের পালা কি তবে শেষ ! রইল ভিডিও

Last Updated:

রাত তিনটের সময় বেল বাজল শিলাজিতের বাড়ির। দরজা খুলতেই দেখেন দাঁড়িয়ে সৃজিত।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: X=Prem, সৃজিত-শিলাজিৎ। শিলাজিৎ ২০০০ সালে রিলিজ করেছিলেন X=Prem অ্যালবাম। আর ঠিক তার ২১ বছর পর X=Prem নামের ছবি বানাচ্ছেন সৃজিত মুখোপাধ্যায়। কিন্তু এ পর্যন্ত সব ঠিক আছে। হঠাৎ এ খবর জানতে পেরে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেন শিলাজিৎ। তাও X=Prem নিয়েই। যেখানে শিলাজিৎ তুলে ধরেন ২০০০ সালে এই অ্যালবাম বানাতে গিয়ে এবং নামটা বোঝাতে কতটা বেগ পেতে হয়েছে। এমনকি তিনি এক টাকাও পাননি সে সব নিয়েই পোস্ট ছিল। তবে শেষে শিলাজিৎ লিখেছিলেন, "আমাকে যারা খেতে পারে না, তারা আমার ভাবনা খাচ্ছে খা খা খা"।
advertisement

এই পোস্টের পর নিউজ১৮ বাংলা থেকে শিলাজিৎকে ফোন করা হলে উনি স্পষ্ট জানান, সৃজিত যে এ ছবি বানাচ্ছেন সে খবর তিনি হোয়াটসঅ্যাপে পেয়েছেন। ভক্তরা জানিয়েছে। কিন্তু কোন সৃজিত সেটাও তিনি জানেন না। যদিও এর পর বেশ কিছুটা জল ঘোলা হওয়ার পর। শিলাজিৎ বলেন তিনি একটা সৌজন্য ফোন তো আশা করতেই পারেন। ওদিকে সৃজিত বলেন, " আমি ফোন করেছে শিলাদা ধরেনি।" সে হতেই পারে। এর পর গোটা টলিউড যখন মনে মনে ভাবতে শুরু করেছে, বেশ বেশ একটা ঝগড়া তবে লাগল। এবার দ্যাখ কেমন লাগে। এমন কিছু অনেকেই মনে মনে ভাবছেন। ঠিক সে সময় ঘটে যায় মিরাকেল।

advertisement

শত্তুরের মুখে ছাই চাপা দিয়ে দুই শিল্পী যা করলেন, তা সত্যিই অবাক করে। রাত তিনটের সময় বেল বাজল শিলাজিতের বাড়ির। দরজা খুলতেই দেখেন দাঁড়িয়ে সৃজিত। 'এ কি বস এসব কি।" এটুকুতেই গলে জল দুই শিল্পী মন। তারপর প্ল্যান করেন দু'জনে এক সঙ্গে লাইভে আসবেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

প্ল্যানটা সৃজিতেরই ছিল। এই লাইভে এসে সবটা পরিস্কার করে বলেন শিলাজিৎ। সংবাদ মাধ্যমকে একটু দোষারোপ করেছেন বটে। তবে সে করতেই হত। না হলে পরিচালক-গায়কের সম্পর্কের ভুল বোঝাবোঝি কাটত না। শিলাজিৎ বলে, " আমার গান নিয়ে যদি বিদেশে কেউ ছবি করত, আমি কি বলতাম ওটা আমার ছবি। কপিরাইট চাই। কিসের কি বলরাম না তো। তবে সৃজিত এভাবে বাড়ি চলে আসবে আমি ভাবিনি।" ওদিকে সৃজিত বলেন, "শিলাদা তোমায় কি আজ থেকে চিনি ! আমি যখন এই সিনেমা জগতে আসিনি সে সময় থেকে চিনি। তোমার জায়গা অন্য। তাই আমাদের মনোমালিন্য হতেই পারে না।" এর পর দুই শিল্পী মেতে ওঠেন নিজেদের নানা গল্পে। তবে সৃজিত প্রমাণ করেছেন শুধু সৌজন্য বোধ নয়, তাঁর মনেও শিলাজিতের প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রয়েছে। নয়ত মাঝ রাতে এভাবে কেউ আসতে পারে না। প্রসঙ্গত এই দিন মিথিলাকেও নিয়ে গিয়েছিলেন সৃজিত। এবার ফের একটা 'জল ফড়িং'-এর মতো গান হোক। দুই শিল্পী এভাবেই ভালোবাসায় আটকে থাকুন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
রাত তিনটেয় শিলাজিতের বাড়িতে সৃজিত ! অভিমানের পালা কি তবে শেষ ! রইল ভিডিও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল