১১ ফেব্রুয়ারি চুরির এই ঘটনা ঘটে এবং ২৩ ফেব্রুয়ারি তুঘলক রোড থানায় মামলা দায়ের করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। মামলার মূল অভিযোগকারী ছিলেন সোনম কাপুর এবং তাঁর স্বামী আনন্দ আহুজার বাড়ির ম্যানেজার। সোনমের শ্বশুরবাড়িতে ২০ জনেরও বেশি কর্মচারী কাজ করেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আরও পড়ুন- ভারতের কোন কোন অভিনেত্রীর প্রেমে পড়েছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান?
advertisement
“দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং নতুন দিল্লির স্পেশাল স্টাফ ব্রাঞ্চের একটি দল মঙ্গলবার রাতে সরিতা বিহারে অভিযান চালায়। সেখানেই অপর্ণা রুথ উইলসন এবং তাঁর স্বামীর দেখা মেলে, দু’জনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে,” জানান পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন আধিকারিক। তবে চুরি যাওয়া গয়না ও নগদ টাকা এখনও উদ্ধার করা যায়নি বলেই জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, বিশদে তদন্ত চলছে এবং অমৃতা শেরগিল মার্গের বাড়িতে কর্মরত অধিকাংশজনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। বিশেষ তদন্তের জন্য তুঘলক রোড থানা মামলাটি নয়াদিল্লির স্পেশ্যাল স্টাফ ব্রাঞ্চে স্থানান্তর করেছে। ক্রাইম ব্রাঞ্চও বিষয়টি তদন্ত করছে।
আরও পড়ুন- "জম্মু কাশ্মীর ইস্যুর নিষ্পত্তি" চান নতুন পাক প্রধানমন্ত্রী! ট্যুইট মোদিকে
মার্চ মাসে, ফরিদাবাদ পুলিশ অত্যন্ত দক্ষ সাইবার অপরাধীদের একটি দলকে ধরে ফেলে যারা সোনম কাপুরের শ্বশুরের রপ্তানি আমদানির সংস্থাকে ২৭ কোটি টাকা প্রতারণা করেছিল।
পুলিশ তখন জানিয়েছিল, দক্ষ ওই স্ক্যামাররা ভুয়ো ডিজিটাল স্বাক্ষর শংসাপত্রের ভিত্তিতে শাহি এক্সপোর্ট ফ্যাক্টরির জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় কর এবং লেভিস লাইসেন্সের অপব্যবহার করে হরিশ আহুজার সংস্থাকে প্রতারণা করে।