যদিও জানা গিয়েছে, এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎকার। কোনও কেসের জন্য তিনি যাননি। জানা গিয়েছে জয়েন্ট কমিশনার অফ পুলিশ ভিসওয়াস নাঙ্গরের সঙ্গেও দেখা করেন সলমন খান। সিধু মুসেওয়ালার খুনের পর থেকেই সলমন খানের কাছে খুনের হুমকি আসছে। এই কারণেই বাড়তি সতর্কতা চান সল্লু। নিজের সুরক্ষার জন্য অস্ত্র রাখতে চান। সেই সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে সলমনের সিকিউরিটিও।
advertisement
প্রসঙ্গত, সেই কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা এখনও পিছন ছাড়েনি সলমন খানের। গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই জানিয়ে দিয়েছেন, 'এর জন্য ক্ষমা করা হবে না' বলে। সলমন এবং তাঁর বাবা সেলিম খানকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে। মুম্বই পুলিশ যখন তদন্তে নামেন তখন জেলে থাকা গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইকে হুমকির জন্য দায়ী করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। সর্বশেষ পাওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই সলমন খানের বিরুদ্ধে আরেকটি সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন। তবে কী সত্যিই ফের কোনও বড় অঘটনের ইঙ্গিতেই আজ এই পদক্ষেপ নিলেন সলমন খান? জল্পনা তুঙ্গে।