তবে যুগলের বিচ্ছেদের খবর চাউর হতে না হতেই চারদিকে নানা ধরনের গুঞ্জন শুরু হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, সোহিনী এবং রণজয় নাকি নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন। রণজয় সেই প্রসঙ্গে বললেন, ‘‘এই বিষয়ে একটাই কথা বলতে চাই, সোহিনীর সঙ্গে বিচ্ছেদের আগে বা পরে অন্য কোনও সম্পর্কে জড়াইনি। যা রটছে, তা মিথ্যে। অনেকে বলছেন, ছোটপর্দার অভিনেত্রীর সঙ্গে নাকি আমার সম্পর্ক হয়েছে। কিসের ভিত্তিতে বলছেন সকলে? নেটিজেনদের ট্রোলের উপর ভিত্তি করে এই বক্তব্য?’’
advertisement
নিজের ‘নতুন সম্পর্ক’-এর অভিযোগ হেসে উড়িয়ে দিলেন রণজয়। ‘গুড্ডি’র নায়কের কথায়, ‘‘মানুষ আসলে দুয়ে দুয়ে চার করতে ভালবাসে। বিচ্ছেদ মানেই যেন তৃতীয় ব্যক্তির আগমন ঘটেছে। আমি আপাতত নিজের কথা বলতে পারি। সেটাই বলছি যে, এরকম কিছুই ঘটেনি। আমি আর সোহিনী যেখানে কাজ করি, সেখানে দু’জনেই স্বাধীন এবং প্রাপ্তবয়স্ক। আমাদের প্রশ্ন করা হলে, আমার ধারণা, দু’জনেই এক কথা বলব। ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে কেউই আমরা প্রকাশ্যে কথা বলতে চাই না।’’
রণজয় মনে করেন, যে সম্পর্ক নিখাদ, যে সম্পর্কে আন্তরিকতা থাকে, তা কখনওই ভাঙে না। তবে কি নির্দিষ্ট কিছু না বলেও অনেক কিছু বলে দিলেন রণজয়?
আরও পড়ুন: পুজোর আগেই আলাদা হলেন সোহিনী-রণজয়, বিচ্ছেদের খবর চাউর হতেই অন্য সম্পর্কের গুঞ্জন!
তবে রণজয়ের কাছে যে কোনও সম্পর্কেই সন্দেহ করাটা অনুচিত। যেমন বাবা-মায়েদের সঙ্গে সন্তানদের, ভাই-বোনদের বা বন্ধুদের, প্রেমের সম্পর্কেও এই আচরণ খারাপ হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়, ঠিক সেভাবেই দুটি মানুষের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে বহিরাগতদের সন্দেহও মোটেই কাম্য নয়। এতে সেই দুই মানুষের উপর প্রভাব ফেলে। সকলের কাছে রণজয়ের অনুরোধ, যেন সন্দেহের বশে যা খুশি মন্তব্য বা লেখালেখি না হয় তাঁকে আর সোহিনীকে নিয়ে।