বাওয়ালি রাজবাড়িতে বিয়ের সেই অনুষ্ঠানের সাক্ষী থেকেছেন গোটা টলি পাড়া ৷তবে, শুভশ্রীর বাবা দেবপ্রসাদ গঙ্গোপাধ্যায় অপেক্ষা করেছিলেন আজকের দিনটার জন্য ৷ কেননা আজই অষ্টমঙ্গলায় স্বামীর সঙ্গে বাপেরবাড়িতে ফিরবেন শুভশ্রী ৷ এই শহরেই শুভশ্রীর বড় হয়ে ওঠা ৷ স্থানীয় স্কুলেই দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। প্রচুর বন্ধুবান্ধব রয়েছে বর্ধমানে। আর তাই শুভশ্রীর ইচ্ছে অনুযায়ী তার বড় হয়ে ওঠার শহরে আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ রিসেপশনের। শুভশ্রীর বাবা দেবপ্রসাদ ও মা বীণাদেবী গত এক মাস ধরে এই রিসেপশন নিয়ে দারুণ ব্যস্ত ছিলেন।
দেখুন সেই ভিডিও
বিয়েটা যেহেতু কলকাতায় হয়েছে ৷ সেই কারণে শুভশ্রী চেয়েছিলেন, বর্ধমানের বাজেপ্রতাপপুরে একটি প্রীতিভোজের অনুষ্ঠান করা হোক ৷ আর শুভশ্রীর ইচ্ছেমতো অষ্টমঙ্গলার দিনই প্রীতিভোজের আয়োজন করেছেন দেবপ্রসাদবাবু ৷ এদিন সমস্ত আচার মেনে অষ্টমঙ্গলা পালন শুরু হয়েছে ৷