শংসাপত্রে বিশেষ অতিথি-র নামের জায়গায় অনিল চট্টোপাধ্যায়ে স্বাক্ষর৷ প্রয়াত অভিনেতা ছিলেন ওই প্রতিযোগিতার বিশেষ অতিথি ৷ রাহুলকে অনেকেই বলেছেন তাঁর সঙ্গে অনিল চট্টোপাধ্যায়ের অনেক মিল আছে ৷ কিন্তু অনেকেই জানেন না তাঁর অভিনয়জীবনের সূত্রপাতেও স্পর্শ ছিল ‘পোস্টমাস্টার’-এর ৷
কিছু দিন আগে রাহুলের পোস্ট নিয়ে তুঙ্গে উঠেছিল জল্পনা ৷ প্রশ্ন উঠেছিল, তাহলে কি রাহুল-প্রিয়াঙ্কা সম্পর্ক কি আবার জোড়া লাগছে?
advertisement
২০০৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল রাহুল প্রিয়াঙ্কার প্রথম ছবি ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’৷ জুটির পাশাপাশি পরিচালক রাজ চক্রবর্তীও তখন ছিলেন নবাগত ৷ তিনজনকেই ইন্ডাস্ট্রিতে পায়ের নীচে মজবুত জমি এনে দিতে সাহায্য করেছিল বক্সঅফিসে চূড়ান্ত সফল এই ছবি ৷ সেই ছবির একটি স্টিল ফোটোগ্রাফ ইনস্টাগ্রামে কিছু দিন আগে শেয়ার করেছেল রাহুল ৷ ছবির ক্যাপশন রাহুল দিয়েছেন ‘জুটিতে দুটিতে’৷
ব্লকবাস্টার ছবির স্মৃতি ফিরে আসায় নেটিজেনরা উচ্ছ্বসিত ৷ তাঁদের মনের ভাব ধরা পড়ে কমেন্ট বক্সেই ৷ তা হলে কি ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগছে? সে প্রশ্নও করেন অনেকে ৷ কিন্তু কোনও উত্তর আসেনি সে সময়ে নিভৃতবাসে থাকা করোনা আক্রান্ত রাহুলের তরফে ৷ পরে অবশ্য প্রিয়াঙ্কার পোস্টে ইঙ্গিত আসে, তিনি একাই বেশ ভাল আছেন ৷
তার পরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে রাহুল পোস্ট করেছেন ৷ তাঁর বাকি পোস্টের মতো ছোটবেলার পথনাটকের অভিজ্ঞানপত্র নিয়েও নেটিজেনরা উচ্ছ্বসিত ৷ সকলেই বলেছেন, এই অভিজ্ঞান সত্যিই জীবনের সেরা সম্পদ ও প্রাপ্তি ৷ অনিল চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনয়ধারায় রাহুলের যে সাদৃশ্য আছে, সে কথাও বলেছেন নেটিজেনরা ৷ একজন বলেছেন, এই জন্যই বলা হয় সকালের সূত্রপাতই বলে দেয় সারা দিন কেমন যাবে ৷ স্বাক্ষরস্থলে অনিল চট্টোপাধ্যায়ের অপূর্ব হস্তাক্ষরেও মুগ্ধ নেটিজেনরা ৷