তরুণ মজুমদার তাঁর কাছে শুধু পরিচালক নন ৷ বরং একজন শিক্ষক তথা গুরু ৷ বাংলা ছবি যাঁদের পরিচালনায় ঋদ্ধ হয়েছে, সেই সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, ঋত্বিক ঘটক, তপন সিনহা, অজয় কর-সহ অন্যান্য দিকপালদের মধ্যে তাঁর তনুজেঠুও ছিলেন এক স্তম্ভ ৷ বললেন ‘পথভোলা’-র এক নায়ক ৷ জাতীয় পুরস্কারজয়ী পরিচালকের কাছ থেকে তিনি যা পেয়েছেন , যা শিখেছেন, তা বলে শেষ করতে পারবেন না ৷ উপলব্ধি প্রসেনজিতের ৷
advertisement
আরও পড়ুন : বালিকা বধূ দেখেছেন ১৮ বার, তরুণ মজুমদার পরিচালিত মিষ্টি প্রেমের ছবি এখন বিরল, বললেন মিঠুন
আরও পড়ুন : ‘কিংবদন্তিসম নক্ষত্রপুঞ্জের শেষ নাম আজ চলে গেলেন’, তরুণ মজুমদারকে শ্রদ্ধার্ঘ্যবার্তা সৃজিতের
পরবর্তীতে তরুণ মজুমদারের পরিচালনায় ‘পথভোলা’ এবং ‘আপন আমার আপন’ ছবিতে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ ৷ আর যা শিখেছেন, তা তাঁর অভিনয়জীবনের অবলন্বন ৷ নায়কের কথায়, তাঁদের প্রজন্মকে ভালবাসতেন তরুণ মজুমদার ৷ অসম্ভব স্নেহ করতেন ও খেয়াল রাখতেন ৷ তিনি যা হয়েছেন, সব তনুজেঠুর জন্যই ৷ অকপট স্বীকারোক্তি প্রসেনজিতের ৷ পরিচালকের প্রয়াণ বাংলা চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় অপূরণীয় ক্ষতি, মনে করেন তিনি ৷ তবে তাঁর অমূল্য কাজ রয়ে যাবে শিক্ষণীয় তথা শিক্ষার আকর রূপে ৷ এই উপলব্ধি একা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের নয় ৷ বরং সমগ্র প্রজন্মের ৷