সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই যকৃতের সমস্যায় ভুগছিলেন কিংশুক চট্টোপাধ্যায়৷ গত প্রায় এক মাস ধরেই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি৷ তারপর সুস্থ হয়েও বাড়িতেও ফেরেন কিন্তু সোমবার আচমকাই শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়াতেই ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয় কিংশুককে৷ বুধবার সকালেই সোনারপুরের একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি৷ মৃত্যুকালে মাত্র বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর৷ তাঁর এভাবে অকালে চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না তাঁর সহকর্মী তথা পরিবারের সদস্যরা৷ সকলেই তার অকাল প্রয়াণে ভেঙে পড়েছেন৷
advertisement
বাংলার সঙ্গীত জগতে তাঁর চলে যাওয়ায় অপূরণীয় ক্ষতি৷ গীতিকার কবি কিংশুক চট্টোপাধ্যায় প্রয়াণের এই খবরটি সঙ্গীতশিল্পী সৌম্য বসু সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলকে জানিয়েছেন৷
আরও পড়ুন-শাহরুখের ‘মন্নত’ ঘিরে ফেলেছে পুলিশ, গেটের সামনে বিক্ষোভ অশান্তি, কোন বিপাকে কিং খান?
আরও পড়ুন-হাওয়ায় উড়ে গেল মিনি ড্রেস! ফের ট্রোলড শ্রাবন্তী, শেষমেশ যা করলেন, ভিডিও ভাইরাল
প্রয়াত গীতিকারের ছবি পোস্ট করে সমবেদনা জানিয়ে তিনি লিখেছেন, চলে গেলেন এই সময়ের একজন শ্রেষ্ঠ লেখক, গীতিকার কিংশুক চট্টোপাধ্যায়।সৌম্যস একাডেমি পরিবারের ঘনিষ্ট একজন মানুষ তথা স্বভাব বাউল।তাঁর পরিবারের প্রতি রইল আমাদের গভীর সমবেদনা। ওপারেও লিখতে থাকুন কবি৷ বাংলার স্বনামধন্য শিল্পী হৈমন্তী শুক্লা,শিলাজিৎ, রূপঙ্কর, নচিকেত সহ একাধিক গুণী মানুষদের সঙ্গে কাজ করেছেন কিংশুক৷ এমন প্রতিভাবান ব্যক্তির এভাবে চলে যাওয়াটা বড়ই শোকের৷ সকলেই তার আত্মার শান্তি কামনা করেছেন৷