TRENDING:

পরমব্রতর সিনেমায় স্বাধীনতা আন্দোলনের পটভূমি! 'বারুদ ও আদালত'-এর শুটিং শুরু ফেব্রুয়ারিতেই

Last Updated:

Parambrata Chattopadhyay: পরমব্রতের মতে, যদিও সিআর দাশ এবং অরবিন্দ ভিন্ন পথ বেছে নিয়েছিলেন। তবে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ব্রিটিশদের সঙ্গে লড়াই করার সময় তাঁদের লক্ষ্য ছিল একই

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের পরবর্তী পরিচালনা ‘বারুদ ও আদালত: দ্য আলিপুর বোম্ব কেস’। সিনেপ্রেমীদের ফের এক রোমাঞ্চময় সিনেমা উপহার দিচ্ছেন পরিচালক-অভিনেতা। এই পিরিয়ড ড্রামাটির আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে শুটিং শুরু হবে। বাংলার সাহসী অরবিন্দ ঘোষের গ্রেপ্তার এবং আদালতের কার্যক্রমকে ঘিরে তৈরি হবে সিনেমাটি। ছবিতে দেখানো হবে কীভাবে চিত্তরঞ্জন দাশ অরবিন্দকে মুক্ত করার জন্য আদালতে লড়াই করেছিলেন।
advertisement

পরমব্রত সম্প্রতি জানিয়েছেন যে এই সিনেমাটি তৈরি করার ধারণাটি তাঁর মাথায় এসেছিল যখন তাঁর ঘনিষ্ঠরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের ধারণা নিয়ে আলোচনা করছিল। অভিনেতা-পরিচালক মনে করেন যে ১৯০৫-এর ঐতিহাসিক বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের সময় এটি শুরু হয়েছিল। বাংলার জঙ্গি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন তখন থেকেই শুরু হয়েছিল এবং অরবিন্দ ঘোষ ছিলেন অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব যিনি আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

advertisement

আরও পড়ুন: আমির-অক্ষয়ের সিনেমাকে পিছনে ফেলে তেলেগু ডাবড সিনেমা 'কার্তিকেয়া-২'-এর বলিউডে জয়জয়কার!

'বারুদ ও আদালত' একটি কোর্টরুম ড্রামা হতে চলেছে। সেখানে চিত্তরঞ্জন দাশ এবং ব্রিটিশদের মধ্যে লড়াই দেখানো হয়েছে। পরমব্রতের মতে, যদিও সিআর দাশ এবং অরবিন্দ ভিন্ন পথ বেছে নিয়েছিলেন। তবে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ব্রিটিশদের সঙ্গে লড়াই করার সময় তাঁদের লক্ষ্য ছিল একই। আদালতের কক্ষে অরবিন্দকে মুক্ত করার জন্য সিআর দাশের লড়াই ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসের অন্যতম সেরা অধ্যায় এবং এই দুই বিপ্লবী ব্যক্তিত্ব পরমব্রতের চলচ্চিত্রের মেরুদণ্ড।

advertisement

আরও পড়ুন: জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ কনম্যান সুকেশের থেকে ৭ কোটির উপহার পেয়েছেন! রইল তালিকা

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

আলিপুর বোমা মামলা, মুরারিপুকুর ষড়যন্ত্র, বা মানিকতলা বোমা ষড়যন্ত্র... ১৯০৮-এ একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছিল যেখানে অরবিন্দ ঘোষ, বারীন ঘোষ এবং আরও অনেকের মতো ভারতীয় জাতীয়তাবাদীদের বিচার হয়েছিল। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ রাজের "সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ" করার অভিযোগ ছিল। ১৯০৮-এর মে থেকে ১৯০৯-এর মে মাসের মধ্যে আলিপুর দায়রা আদালতে বিচার হয়। ১৯০৮-এর এপ্রিল মাসে দুই তরুণ স্বাধীনতা সংগ্রামী ক্ষুদিরাম বোস এবং প্রফুল্ল চাকি মুজাফফরপুরের প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট ডগলাস কিংসফোর্ডকে মারার চেষ্টা করেছিলেন। তৎকালীন বাংলার পুলিশকে ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে প্রথমবারের জন্য লড়তে দেখা গিয়েছিল। বাকি অংশ সিনেমায় ঠিক কীভীবে ভেসে ওঠে, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী বছরের...

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
পরমব্রতর সিনেমায় স্বাধীনতা আন্দোলনের পটভূমি! 'বারুদ ও আদালত'-এর শুটিং শুরু ফেব্রুয়ারিতেই
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল