আরও পড়ুন: দগদগে গরম আর প্যাচ প্যাচে ঘামের মাঝেই আবহাওয়ার বড় Update! বাংলার বর্ষার প্রবেশ
সোয়া দু'মিনিটের ভিডিওয় কী বলেছেন বিবেক! বলেছেন, আপনারা যানে, আমি ইউরোপে মানবতা সফরে আছি। কারণ, ইউরোপের অনেক সম্মাননীয় প্রতিষ্ঠান আমাকে ডেকেছে, যেমন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ব্রিটিশ সংসদ, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডস। কিন্তু কাল এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে, আমি যখন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছেছি, তখন শেষ মুহূর্তে বলা হয়েছে, আমি অনুষ্ঠানের ভিডিও রেকর্ড করতে পারব না, এটি তো ১০০ শতাংশ বাকস্বাধীনতা হরণ করা। কারণ, কিছু পাকিস্তানি ও মুসলিম পড়ুয়ারা প্রতিবাদ করেছে, এরা প্রত্যেকে ফ্যাসিস্ত। তাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছে, আমি নরেন্দ্র মোদিকে সমর্থন করি বলেই তাঁরা প্রতিবাদ করেছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি সেই বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে তাঁর ১০০ তম জন্মবার্ষিকীতে অস্বীকার করা হয়েছে, ফ্যাসিস্ত বলা হয়েছে।
advertisement
এর পর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিয়নের আহ্ববানে আমার সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই অনুষ্ঠানের কয়েকঘণ্টা আগে সেটি বাতিল করা হয়। তাঁরা বলে, আজ ডবল বুকিং হয়ে গিয়েছে, সেই কারণে অনুষ্ঠান পিছিয়ে ১ জুলাই করতে হয়েছে। কিন্তু ১ জুলাই কোনও ছাত্র থাকবে না। আসলে ওরা নরেন্দ্র মোদির বিরোধিতা করে এসব করছে। আমাদের ইসলামোফোবিক বলছে। কাশ্মীরে যদি হাজার হাজার কাশ্মিরী পণ্ডিতদের হত্যার ঘণ্টা হিন্দুফোবিয়া না হয়, তা হলে এটাও তো ইসলামোফোবিয়া নয়। ওঁরা, আমাকে নয়, হিন্দুদের উপর অত্যাচার করছে, হিন্দুদের বাতিল করছে।
তাই আমাকে সমর্থন করুন। আমি এদের বিরুদ্ধে মামলা করব। আমার যা ক্ষতি হয়েছে, আমি ক্ষতিপূরণ চাইব। আমার পাশে থাকুন। জয় হিন্দ।