NCB জানিয়েছে সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তের সঙ্গে তাঁদের কোনও সম্পর্ক নেই। তাঁরা মাদকচক্র ও মাদকযোগের তদন্ত করছে। সুশান্তের মৃত্যুর তদন্ত সিবিআই করছে। এর সঙ্গে NCB জানিয়েছে, রিয়ার বাড়ি থেকে দেড় কিলো চরস উদ্ধার করা হয়েছে। শুধু তাই নয় রিয়া ও শৌভিক দু'জনেই মাদকচক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাঁরা টাকা পয়সা দিয়েও সাহায্য করতেন। এই অপরাধে রিয়া ও শৌভিকের ১০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
advertisement
প্রসঙ্গত, রিয়ার সঙ্গেই শেষ ভালবাসার সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন সুশান্ত। সুশান্তের মৃত্যুর জন্যই জেরা করা শুরু হয়েছিল রিয়ার। সেখান থেকেই ফাঁস হয় মাদকযোগের কথা। তবে সুশান্তও নিয়মিত মাদক নিতেন। বেঁচে থাকলে তাঁকেও গ্রেফতার করা হত। সুশান্তের মাদক যোগের কথা স্বীকার করেছেন সারা আলি খান ও শ্রদ্ধা কাপুরও। শ্রদ্ধা জানিয়েছেন, 'ছিছোড়ে' ছবির শ্যুটিংয়ে সুশান্ত নিয়মিত মাদক নিতেন। এমনকি সেটেও তিনি নেশা করতেন। সুশান্তের ফার্ম হাউস থেকেও বেশ কিছু মাদকযোগের সঙ্গে যুক্ত তথ্য পাওয়া গেছে। সারা আলি খানের সঙ্গেও কিছুদিনের জন্য সম্পর্কে ছিলেন সুশান্ত। সারা জানিয়েছেন, তিনি সুশান্তের ফার্ম হাউসে গেলেও, কখনও মাদক নেননি। আপাতত সারা, শ্রদ্ধাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ওদিকে সারার এই সব কাণ্ডে মেয়ের ওপর চটে আছেন সইফ আলি খান। প্রাক্তন স্ত্রী অমৃতার সঙ্গে বচসাও হয়েছে। সইফের দাবি মায়ের জন্যই সারার এই দশা। তিনি দায় এড়িয়ে করিনাকে নিয়ে মুম্বই ছেড়েছেন। তবে শুধু এাঁরাই নয়, বলিউডের আরও কিছু নামি লোকের নাম রয়েছে NCB-র কাছে। তাঁদের প্রত্যেককেই জেরা করবে NCB । কঙ্গনা রানাওয়াতও বলিউডের বেশ কিছু তারকার নাম করেছেন যারা মাদক নেন।