ওই কনক্লেভের ‘Beyond the Legacy: Gen Z for a Just and Equal India’ নামে একটি সেশনে নভ্যা বলেছেন যে, সোশ্যাল মিডিয়া একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম। কারণ বহু মানুষের গলার স্বর হয়ে উঠেছে এটি। এর আগে হয়তো তাঁদের এতটা এই ধরনের রিচ ছিল না। কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়া পরিবর্তন আনছে, এর উপর জোর দিয়েছেন তিনি।
advertisement
নভ্যার কথায়, “আমি মনে করি যে, একজন ব্যক্তি হিসেবে নিজের কাজ প্রদর্শনের একটি দারুণ জায়গা সোশ্যাল মিডিয়া। আসলে সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হলে এটা দারুণ একটা টুল হতে পারে। আর এর মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন আনার প্রবল সম্ভাবনাও রয়েছে।”
নিজের পড়াশোনার প্রসঙ্গে আলোকপাতও করেন অমিতাভ-জয়ার নাতনি। এমনকী আইআইএম-এর অংশ হতে পেরে যে তিনি কৃতজ্ঞ, সেটাও প্রকাশ করেছেন তিনি। নভ্যার বক্তব্য, “বিশ্বের সেরা কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে ভারতেই। আর আইআইএম আহমেদাবাদের অংশ হওয়ার অভিজ্ঞতা সত্যিই অতুলনীয়। আর এখানে বিশ্বের সেরা কিছু অধ্যাপকের তত্ত্বাবধানে উচ্চশিক্ষা লাভ করতে পেরে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবতী বলে মনে করছি।”
আরও পড়ুন: মঞ্জুলিকার প্রত্যাবর্তন! রুহ বাবার সঙ্গে দ্বৈরথ! ভুল ভুলাইয়ার টিজারে বড় ঝলক
আরও পড়ুন: শাহরুখ-অক্ষয়দের ত্রাস হয়ে ওঠেন! ধ্বংস হল কেরিয়ার! সময়েই অনেক আগেই ঝরে গেলেন নায়ক
সেই সঙ্গে জনসাধারণের ফিডব্যাকের গুরুত্বের বিষয়টাও তুলে ধরেছেন নভ্যা নভেলি। তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন যে, “মানুষের জন্য কাজ করার কথা যদি আমি বিবেচনা করি, তাহলে মানুষ যা বলছেন, সেটা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করা উচিত বলে আমার মনে হয় না। আসলে ফিডব্যাকটা পর্যালোচনা করাটা আমার জন্য জরুরি। কারণ এটা আমায় ভাল মানুষ, ভাল অন্ত্রেপ্রেনর এবং ভাল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে।”
সমালোচনা প্রসঙ্গে নব্যা আরও বলেন, “মেনে নিচ্ছি যে, আমি বাস্তব থেকে দূরে অন্যরকম ভাবে বড় হয়েছি। মানুষের হয়তো সেটা নিয়ে বলার থাকতে পারে। আর মানুষ নেতিবাচক ভাবে কী বলছেন, সেটা নিয়ে আমি খুব একটা ভাবি না। আমি আমার সেরা কাজটা করার জন্য নিজের ভাবনাচিন্তা বাঁচিয়ে রাখি।”