আরও পড়ুন- পুজো মণ্ডপের সেলফি জোনেই আসল মজা! কী হচ্ছে সেখানে? জানলে চমকে যাবেন
চলতি বছরেই পদ্মবিভূষণ সম্মানে ভূষিত হয়েছিছেন তিনি। এবার ভারতীয় চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মান দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে তাঁকে সম্মানিত করল মোদি সরকার। মঞ্চে দাঁড়িয়ে মিঠুন বললেন, ”এই মঞ্চে আমি আগেও তিনবার এসেছি। প্রথমবার জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর মাথাটা একটু খারাপ হয়েছিল। ভেবেছিলাম বিরাট বড় কিছু করে ফেলেছি। তখন নিজেকে অ্যালপাচিনো ভাবতে শুরু করেছিলাম। তার পর তার মতোই হাবভাব করতে শুরু করলাম। তবে পরে বুঝলাম, ভুল করে ফেলছি। কেউ আমার সঙ্গে কাজ করতে চাইছিল না। তিন নম্বর প্রযোজক তো তাঁর অফিস থেকেই বের করে দিল একদিন।”
আরও পড়ুন- ‘আমার ছবি আর হিট হবে না…’ ‘হিরামান্ডি’-র পর হতাশা উগরে দিলেন বনশালি?
এর পর মিঠুন চক্রবর্তী আরও বলতে থাকেন, লোকে বলত ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে এমন কালো গায়ের রঙ চলবে না। ফিরে যাও। ভগবানকে বলতাম, কী করব, এই গায়ের রঙ তো আর পালটাতে পারব না! তার পর ভাবলাম, আমি তো নাচতে জানি। পা দিয়ে এমন নাচব, যাতে লোকে আমার গায়ের রঙ আর না দেখে, যেন সবাই আমার পায়ের দিকে দেখে… পা থামতে দেয়নি…লোকে তখন আমার গায়ের রঙ ভুলে গেল। আমি হয়ে গেলাম সেক্সি, ডাস্কি বাঙালি বাবু…।